কথাকোবিদ রবীন্দ্রনাথ | Kathakobid Rabindranath

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
ye কথাকোবিদ রবীঞ্্রনাথ ₹য়তো, হয়তো বা চল্তি লেখার একটানা অন্গুবৃত্তিতে এক আধবার স্বাদ বদলানো ৷ গল্পের ধারা! বোধ হয় তখন iD কবিতার খাতে বয়ে গিয়ে আর একট! নতুন শিল্পরূপ পাচ্ছিল “পুনশ্চ' জাতীয় বইয়ের পাতায়। তখন হরিপদ কেরাণীর' গল্প ধর! পড়ল আর এক মাধ্যমে, স্বনতার কাহিনীও তাই, তখন গদ্ভ-কবিতার ayy ছন্দঃস্পন্দে স্থনীত /নটমল্লারে গান ধরল? ‘aera পিয়ারোয়া রিমিঝিমি বরষণ লাগে, 'বিদলিত ভেকের ডাকের মতো ব্যঙ্গ- স্মনিপুণ বটকৃষ্ণের হাসি মাঝপথেই থেমে গেল, আর শৃদ্বের রক্তে চিরকালের মতো চরিতার্থ হল বত্রিলোকেশ্বরের মন্দির। তারও পরে এল “হঠাৎ-দেখার” সেই মেয়েটি, যাকে জবাব দিয়েছিল কবিতার নায়ক £ “রাতের সব তারাই আছে-_ দিনের আলোর গভীরে”; এল ‘ayes অমিয়া-_যাকে মহীভূষণ “উপকরণের ছুর্গ থেকে” মনুষ্যত্বের মধ্যে ত্রাণ করেছিল ; “উজ্জল শ্যামলবর্ণ, গলায় পলার হারখানি” ছুলিয়ে এল শ্যাম--যে হাত দেখে বলেছিল, “তোমার স্বভাব-প্রেমের লক্ষণে দীন ” এল “কণি, লিচুর ঝুড়ি ভাইফৌোটার উপলক্ষ্যে সাজিয়ে দিয়ে যে খণ শোধ করতে চেয়েছিল ; সেই সঙ্গে এল আরো অনেকে | মনে হয়েছিল, তার ছোটগল্প কবিতার জগতে যেখানে ডানা মেলেছে, সেখান থেকে আর তারা ফিরে আসবে না; কারণ গল্পের সঙ্গে অনিবার্ধযভাবেই যে বস্তুভার থাকে, যে পারিপান্থবিক স্কুল উপকরণের আবেষ্টনী থাকে, তার এই কবিতাশ্রয়ী গল্পগুলো তা থেকে সম্পূর্ণ মুক্তিলাত করেছে। তারা কেউ-কেউ ছন্দে WHY, কেউ কেউ বা পরিপূর্ণ গদ্ভ-রীতির পথিক । ইংরেজি ব্যালাডের শরিক্‌ নয়, কাব্যরীতিতে লেখা গল্পও নয়--আসলে গল্পের মূলটিকে সরিয়ে রেখে তার ফুলটিকে তুলে ধরলে যা দাড়ায় তাই। এ-কথাও মনে হয়েছিল, রবীন্দ্রনাথের মানসিকতার বিচারে তার গল্পের! একটা স্বাভাবিক পরিণতিই পেয়েছে--'অতিথি, “এক রাত্রি, €্ষুধিত



Leave a Comment