সম্ভাবামি যুগে যুগে | Sambhabami Yuge Yuge

[২] প্রতিটি প্ক্ষেপ, তাহার নিজের ও অপরের সাধনার ইতিহাস--_সে বিরাট পটভূমিকা লইয়া নাটক রচনার সাহ্‌স ও শক্তি আমার নাই | ১৮৮১ খুঃ GUHA মধ্যভাগ হইতে ১৮৮৬ খুঃ অঃ পর্য্যস্ত কয়েকটি ঘটনার সমাবেশে এই নাটকের eB) Sale শিক্ষার শিক্ষিত, wart আস্থাহীন, সত্যসন্ধানী নরেন্দনাথের শপ্রীরামকষ্ণদেবের সংস্পশে আসার পর হইতে তাঁহার মনে যে দ্বিধা দ্বন্দের ঝড় উঠিয়াছিল, তাহারই পটভূমিকায় এই নাটক রচিত। এত সাম্রতিক গতিহাসিক ঘটনা লইয়| নাটক রচনায় যে অসুবিধা তাহা আশা করি স্ধীজন বুঝিবেন । নাটকের প্রয়োজনে কোনোরূপ ঘটনা বা চরিত্রের পরিবর্তন অথবা কল্পনার আশ্রয় গ্রহণ সম্ভব নহে । যথাসাধ্য চরিত্র ও ঘটন। যথাযথ রাখিতে চেষ্টা করিয়াছি; তবে কোথাও কোথাও নাটকের গতি বক্ষার্থ সামান্ত আগুপাছু সময়ের ঘটনা বা সংলাপকে একই দৃশ্তভুক্ত করিতে হইয়াছে। আশা করি ওীতিহাসিক্গণ ইহ মার্জনা করিবেন । গিরিশ ঘোষের নিকট হইতে fapat খাওয়ার ঘটনাটি কোনো প্রামাণ্য জীবনীতে পাই নাই, কিন্তু রামকৃষ্ণ মঠের কোনো বিশিষ্ট সন্ন্যাসী Gel ঠাকুরের কোনো সাক্ষাৎ fava কাছে শোনা Wa বলায় আমি উহা বাবহার করিয়াছি; Sey পায়স খাওয়ার উল্লেখ কথামূতে আছে | ঠাকুর শ্রীরামক্ষষ্ণ বলিতেন, “airs, অজান্তে ব৷ প্রান্তে যে কোন ভাবেই হোক না কেন, তার নাম ক্রলেই ফল হ্বে। কেউ তেল মেখে নাইতে যায়, তারও যেমন স্নান হর, কাউকে যদি জলে ঠেলে ফেলে দেওয়া তয়, কি কেউ শুয়ে আছে তার গায়ে জল ঢেলে দিলে তারও তেমনি স্নানের কাজ হ্য় ”....অমৃতকুণ্ডে মে কোনো প্রকারে পড়তে পারলেই অমর হওয়া যায়। কেউ বদি শ্তবস্তুতি কবে পড়ে, সেও অমর হর, আর কাউকে যদি কোনো রকমে ঠেলে ফেলে দেওয়া Bq, সেও অমর Bz” ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের পবিত্র জীবন কথা ও বাণী যেভাবেই আমর! আলোচনা ক্রি, তাহাতেই আমাদের মনের উন্নতি হয়। এই দেবমানবের লীলাপ্রসঙ্গ ও