এক রমণীয় যুদ্ধ | Ek Ramanir Juddha

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
দেখেই অবস্থাপন্ন মনে হয়েছিল, বেশ জ' কালে ব্যাপার বোবা গেল৷ কিন্তু বড় ছেলে নকুলের হাসি মুখের মন্তব্য এবং পরের বিস্তারটুকু শুনে বেশ অবাকই লাগল | প্রথমে ভাইকে বলল, মা কেমন বললেন শুনলি ? তারপর আমাদের দিকে আধাআধি ঘুরে বসে জানান দিল, মায়ের নিজেরও এই একই বিজনেস আর সেটা আমাদের থেকে বড় ছাড়া ছোট নয় — বুঝলেন 1 বুঝেও চট করে আমার মুখে কথা AAA না। অবস্তী পাণ্ডে সঙ্গে সঙ্গে HACIA সমাপ্তি ঘটাতে চাইলেন ।-বড় হোক ছোট হোক সবই তো বাপু তোমাদের থাড়ে রেখে, যাক, কোথায় এ'র কথা শুনব, AY আমরা নিজেদের কথাই বলে যাচ্ছি । এবারে খেয়াল হল গাড়ি শহরের পথ ধরে চলছে না। রাস্তা বেশ অন্ধকার আর নির্জন । গাড়ির রঙিন কাচের ভিতর দিয়ে তাকিয়েও ঠিক ঠাওর হুল না। অনেক দূরে দূরে এক-একট৷ ল্যাম্পপোস্ট। প্রশস্ত পাকা রাস্তায় গাড়ি বেগে ছুটেছে। জিজ্ঞেস করলাম, আমরা কি ক্যাণ্টনমেন্টের রাস্তা ধরে চলেছি ! সামনে থেকে সহদেব জবাব দিল, Si, আমবাগান ছাঁড়িয়ে সারনাথ আর বেনারসের মাঝামাঝি জায়গায় মায়ের বাড়ি | ছ'বছর আগেও জানতাম, রাত-বিরেতে এ পথ খুব নিরাপদ নয়৷ এই বিশাল পথের এদিক-ওদিকে কিছু কিছু বস্তিঘর শুধু দেখা যেত। সাইকেল রিকশ বা টাঙ্গার সারনাথ দর্শনার্থীরা সন্ধ্যারাতের মধ্যেই শহরে ফিরে আসত ৷ অবশ্য গেল বারেও দেখে গেছি প্রায় সব দিকেই বারাণসীর asia দ্রুত গতি নিয়েছে। কিন্তু এদিকট] এখনে নির্জন দেখছি আর বাড়ি-বরও তেমন চোখে চোখে পড়ছে aL! শীতের এই রাত সাড়ে TH নিঝুম রাত্রি মনে হচ্ছে । বাইরের দিকে চোখ রেখেই জিগেস করলাম, এ-দিকটায়ও আজকাল বসতবাড়ি উঠছে তাহলে ? ARMA জবাব দিল, কেমন উঠছে দেখতেই পাচ্ছেন, আরে। মাইল খানেক এগোলে হাতে গোনা কয়েকটা দেখতে পাবেন, মা-ই এই ১৮



Leave a Comment