দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সোভিয়েত সেনাপতি মণ্ডলী | Dwitiya Biswajudhye Soviet Senapatimandali

প্রথম পরিচ্ছেদ যুদ্ধের আগে নিজে যে পথ আমি নির্বশাচন করিনি i জেনারেল স্টাফ একাডেমিতে আমার শিক্ষক ও সহপাঠীরা for ইউক্রেনের মুক্তি রণক্রিয়া বিভাগে আবেক্ষাবীন ॥ জেনারেল স্টাফে নিয়োগ।। ১৯৪১-র cag || নিয়তি নির্দি্টি একটি ato যুদ্ধে আমাদের প্রস্তুতির মাত্রা সম্পর্কে চিন্তাভাবনা।। যান্ত্রিক বাহিনীগুলির অবস্থা! ti বিমান বাহিনী || নৌবহর || যে পব প্রশ্নের জবাব মেলেনি | লালফৌজের মোটরায়ন ও wis আকাডেমির পাঠ সাঙ্গ ক'রে আমি সবে বৎসরাধিককাল হলে প্রথমে খারকভ ও পরে বঝিটোমির-এ একটি ভারী ট্যাংক প্রশিক্ষণ ব্যাটেলিয়নের অধিনায়কত্ব করছি। টি-৩৫, টি-২৮ প্রভৃতি লৌহবর্মভূষিত শুকনো জমির ট্যাংকগুলি নিয়ে আমাদের বেশ গর্ব। লালফৌজের তারী ট্যাংক ব্রিগেডের অংশ হিসেবে এগুলিকে নিয়ে প্রত্যেক ABA মস্কোতে আমরা কুচকাওয়াজও করেছি | টি-৩৫ ট্যাংকের ছিল পাঁচটি কামান রাখার age এবং তিনটি করে কামান ও পাঁচটি মেশিনগান-এ তা wifes ছিল। এর ওজন ছিল to টন। প্রত্যেকটির এগারজন লোক-লক্করের মধ্যে দুজন থাকতো মাঝারী সারির অফিসার--একজন লেফটেন্যা্ট ও একজন Tre ইঞ্জিনীয়ার। ব্যাটেলিয়ানটিতে মোট vate অফিসার ছিল এবং এভাবেই গড়ে উঠেছিল আমাদের Sate ঠাসবুনোট এক সম্ট। নিজের কাজে আমি ছিলাম পুরোপুরি ou প্রবল উৎসাহে কাজে আত্ম- নিয়োগ করেহি। উচ্চাকাঙ্ক। বলতে আমার তন এক্টাই--যে ইউনিটটাকে এতো ভালোবেসে ফেলেছি যত afta সম্ভব তার অধিনায়কত্বে বহাল থাকা | ইতিমধ্যে হঠাৎ একদিন জেলা সদর দপ্তর থেকে tT] এক তারবার্তা যার সারমর্ম হলো যে আমি এবং ব্রিগেড প্রধান মেজর এন. এন. রাচ্বকেভিচ ( আমরা মোটরায়ন আকাডেমিঢত সহপাঠী ছিলাম ) carter স্টাফ আকাডেমিতে প্রবেশাধিকার পেয়েছি। আমাদের কারোরই--আমার নিজের তো নয়ই-_ বিন্দুমাত্র ইচ্ছে ছিন না এতো তাড়াতাড়ি আবার পড়াপ্তনা আরম্ভ করার। আমরা তাই রেহাই পাবার ফিকির খু'জতে লাগলাম।