সমাজ সমীক্ষা : অপরাধ ও অনাচার | Samaj Samikha Aparadh O Anachar

re উপনিষদে গল্প আছে, খমিপুত্র crecsy একদিন দেখলেন, কয়েক জন afe বলপূর্বক ভার জননীকে জঙ্গলের দিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছেন। বিচলিত হয়ে তিনি তার পিতাকে বিষয়টির প্রতি অবহিত করলেন। পিতা তাতে বললেন, ক্ষুব্ধ হয়ে। না WH, মৃত্তিকা ও গাভীদের মতো বামাগণও সর্বজনভোগ্যা হবেন, এই হল চিরাগত প্রথা। শ্বেতকেতু পিতার এই কৈফ্য়তে aes হলেন না। তিনি তখন থেকে নিয়ম করলেন যে পুকুষ মাঝেই বৈধ উপায়ে গৃহীত নারীতে উপগত হবেন এবং পর-মারী গমন সমাজে গুরুতর AIT রূপে গণ্য হবে । এর ফলেই সমাজে এল বিবাহ প্রথা, আর বাভিচার হুল মিন্দিত | গল্পটি আদিম অবায় মানুষের cla জীবনের ale কি রকম ছিল এবং কি ধারায় ক্রম-বিকশিত হয়ে তা বিবাহে রূপাস্তরিত হয়েছে, তা বোবার সহায়ক | যে দাম্পত্য faa ও পারিবারিক একাত্মতার ভিত্তি আশ্রয় করে, আজ আমর। সমাজ জীবন যাপন করি, তা একদিনেই আসে মি। বহু অনাচার, কদাচার ও ঠেডাঠেডির ভেতর দিয়ে যুগের পর যুগ পাঁড়ি দিতে দিতেই অবশেষে মান্য এর উপযোগিতা অনুভব করেছে। আদিম অবস্থায় মানুষের তথাকথিত সমাজ-জীবন ছিল aT) এক-একটি মদীতীর, অরণ্য বা MGR CBA করে এক-একটি মানব-গোষ্ঠী বাম করত FAIS পশুদের মতো। খাদ্াযবসত্ত, পালিত ve, যন্ত্রপাতি যাকিছু তাদের থাকত, থাকত দলের সাধারণ সম্পত্তি রূপে এবং দলস্থ যে-কোন পুরুষ যে-কোন নারীতে SAIS হত। সেই ভাবে সম্ভান-মস্ততি জন্মাত এবং তাঁরা দলের দৈনিক ও কর্মী-সংখ্যা AW BAT | বলাই বাহুল্য, সম্পর্ক বলে কোন জিনিষ তখন ছিল ai, স্তায়-অন্যায়ের কোন বিচার-ভেদও তখন দেখা দেয়নি। কাজেই যে নারীর গর্তে জন্মাত, বয়:প্রাপ্ত হয়ে পুরুষ তার সঙ্গেই সম্পর্ক স্থাপন করত এবং তা নিয়ে জন্মদাতার সঙ্গে তার হত মারামারি। যে নারী GMS আপন ওঁরসে, তাঁকে গ্রহণ করতে তার একটুকু বাধত না। সেই নারীর ওপর অন্ত পুরুষের হস্তক্ষেপ নিয়ে হত প্রচণ্ড কাটাকাটি। একই দলের মধ্যে এই ভাবে চলত যথেচ্ছাচার এবং তা নিয়ে Peta হানাহানি। এ ছাড়া এক গোষ্ঠীর লোকেরা এসে