বাঙালী মন ও মননে | Bangali Mon O Manane

টিঠিতে। এই হুল ফ্রাগমেনটেশন অব ম্যান, ডিভাইডেড সেলফ, মালটিপল সেল্ফ । আর মার্কস তাঁর বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ করেন আ্যালিয়েশন তত্বে। বিষ্ণু দেও প্রকাশ করেন এই ভাবে, ‘Rava নেই আজ সম্পূর্ণ মানব ।” তার স্মৃতি অবসর বিনোদনে দ্বারকায়, স্মৃতি তাঁর যমুনার নীল জলে বৃথা মাথা কোটে | ইয়োরোপ সে দিন অগ্রাহ্‌ করেছে মার্কসকে। করে লাভ হয়নি। বরং আত্মক্ষয়ে হয়ে গেছে MG নীল। আর এই ঘুরপথে যেতে যেতে রোম্যানটিক-সিদ্বলিস্টর] ate রীতিতে অনিবার্য প্রশ্নকে একাস্ত করে তুললো-_ চুড়ান্ত কি তবে? কি অপরিবর্তনীয় নিত্য সনাতন ? কবিতা না রাজনীতি? হয়তে! বোদলেয়র থেকে এর ae) কবি “পারিয়। না আ্যারিসট্রোক্যাট'”, নাকি উভয়ত ? এই প্রশ্ন টেনে আনে বোদলেয়রকে, ১৮৪৮ এ ব্যারিকেডের সামনে; আবার তাঁকে ঠেলে দেয় AWS পুষ্পের স্থগন্ধি নরকে। ১৯১৬ সালের আইরিশ অত্যুত্থান ইয়েটসকে লেখায়, “এ টেরিবল বিউটি ইজ বর্ণ, আবার এই ইয়েটসকে ঠেলে দেয় নিরাৰয়ব শুদ্ধ প্রতীকে কিংবা] ফ্যাসিবাদের প্রতি আসক্তিতে। এই Geri আতি রুশ বিপ্লবের ব্লককে cata “দ্য টুয়েলভ'। আবার নিয়ে যায় আত্মহননে। এই প্রশ্নই ১৯১৭ সালে টমাস মানকে এই সিদ্ধান্তে আসতে বাধ্য করে, আজ ‘the destiny of man presents its meaning in political terms | সামগ্রিক অবস্থাকে সমাজ বিজ্ঞানী অধ্যাপক মাইকেল পোলানি এই ভাবে প্রকাশ করেন, “It has erupted in two directions, to wards art and philosophy and towards politics The first was a move towards extreme individualism, the second, on the contrary, towards modern to totalitarianism’; অবশ্য এই সব বুদ্ধিজীবীদের কাছে টোটালিটেরিয়ানিজম বলতে বোঝায় সাম্যবাদ ও ফ্যাসিবাদ | সৌভাগ্য বলতে হবে এলিয়টের ক্ষেত্রে প্রশ্নটা] এল এই ভাবে--মালটিপল সেল্ফ না ইউনিটি অফ সেল্ফ ? আমার অনেক মুখ । কিন্তু কোন্‌ মুখট1 একান্ত আমার ? আমার অনেক সত্তা । কোন্‌ সততায় আমার সমগ্র? এই আমার এমপিরিক্যাল সত্তা! সত্য; নাকি সত্য আমার কবিসত্তা ? সিদ্বলিস্ট fey ধরে এলিয়টও এমপিরিক্যাল সত্তা এবং কবিসতাকে ভাগ করলেন। কুবিসতাকে সামাজিক সতার সামগ্রিক প্রকাশ হিসাবে দেখতে পারলেন