অরবিন্দ ও বাংলায় বিপ্লববাদ [সংস্করণ-১] | Sri Arabinda O Banglai Biplabbad [সংস্করণ-১]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
শ্রীভঅরবিন্া ও বাংলায় বিষ্টববাদ ৭ ফাদ ও ছলনা মাত্র, এর পরিণতি অতি অশুভ ৷ এই দৃঢ় বিশ্বাস যদি আমার না থাকতো তাহ'লে আমি$আমার সংশয়কে প্রকাশ ন| করে নীরবতাই রক্ষা করতাম |” কংগ্রেদী নীতির সাফলোর কথ! তৎকালে ফিরোজ শা মেট ও মনোমোহন ঘোষ যতই বাগাড়ম্বরের sal ঘোষণা করুন না কেন, অরবিন্দ মনে করতেন “প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে কংগ্রেসের সর্বশ্রেঠ সাফল্য হলো লেঞ্তিসলেটিভ, কাউল্সিলগুলির আয়তন বুদ্ধি ।...অন্য সব রাঞ্জনৈতিক কার্যকলাপ সম্বন্ধে একটি মাত্র কথা বলা যায়-__ব্যর্থতা' |” “New Lamps for Old” সিরিজের দ্বিতীয় প্রবন্ধে অরবিন্দ লিখলেন যে, কংগ্রেসের পুরানো নেতাদের সশব্দ দাবী “কংগ্রেস আমাদিগকে একত্রে মিলেমিশে কাজ করতে অভ্যস্ত করেছে” অযৌক্তিক ও ate, প্রতিবাদের সুরে তিনি লিখলেন, “কংগ্রেস যে আমাদের একসঙ্গে কাজ করতে form দিয়েছে তার সামান্যতম প্রমাণও দেখতে পাওয়া যায় না; আমর| অবশ্য একসঙ্গে কথা বলতে শিখেছি. কিন্তু তা acai একেবারেই ভিন্ন জিনিষ ।” তিনি ea হৃদয়ে বললেন, এমন কি মিলনের কাজেও কংগ্রেস বেশীদুর অগ্রসর হতে পারে নি, কংগ্রেস পারেনি দেশের অগণিত জনসাধারণকে নিজের কাছে টেনে আনতে । শুধু তাই নয়, কংগ্রেস একটা বলিষ্ঠ রাজনৈতিক কর্মপন্থ। পর্যস্ত জনগণের হাতে তুলে দিতে পারে নি। যে সকল নেতা তখনও বিশ্বাস করতেন যে ভারতবাসীরা সিভিল সাঙভিসে এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে বড় বড় পদগুলি লাভ করলেই ভারতীয় প্রশ্নের সস্তোষজ্জনক সমাধান জুটবে, তাদের ভ্রান্ত বুদ্ধিকে fase করে অরবিন্দ লিখলেন, “Our actual enemy is not any force exterior to ourselves, but our own crying weaknesses, our cowardice, our selfishness, our hypocrisy, our purblind sentimentalism * (49) |” বাকৃ-সর্বস্বত] দিয়ে con লেতারা নিজেদের দ্বিধা ও দৌর্বল্যকে প্রথম দিকে সযত্বে আড়াল করে রাখতে অভ্যস্ত ছিলেন; অনেকেই আশা পোষণ করতেন কংগ্রেসের শৈশবকালের এই দুর্বলতা (কাজের বদলে বাকৃ-সর্বস্বতা ) ধীরে ধীরে কেটে যাবে, কিন্তু কার্যক্ষেত্রে দেখা গেল দুর্বলতা দুরীভূত না হয়ে একটা অত্যাস ও নীতিতে রূপাস্তরিত হয়ে গেছে৷ wet প্রবন্ধে অরবিন্দ তদানীন্তন কংগ্রেসের আরও কঠোর সমালোচনা



Leave a Comment