ব্রহ্মতত্ত্ব | Bramhatattwa

7h » ও আত্মিকজ্ঞানের ধারণার নিতান্ত প্রয়োজন । fase জীবদের প্রকৃতি অনহ্শীলন করিলে কিছুতেই মনে হয় না যে, এরূপ জ্ঞানের লেশমাত্রও তাহাদের ভিতর আছে। এস্থলে পরিষ্কারগ্ূপে বলা যাইতে পারে যে, এ জগতে ভগবান্কে জানিবার অধিকার কেবল একমাত্র মানবেরই আছে এবং অন্য কোন জীবের নাই । এখন দেখ WSS, মানবের এই অধিকার হইতে এবং তাহার আধ্যাত্মিক প্রকৃতি হইতে কিরূপে মনুষ্য ব্রম্বজ্ঞানে উপস্থিত হইতেছে | উপরোক্ত আলোচনায় এই বিচারে উপনীত হওয়া গেল যে, মেভাবে সামান্ধলোকের|। অথবা কোন কোন সংশয়বাদী পণ্ডিতের! এই ব্রম্বজ্ঞানের সমুখানের কথা বলেন, তাহার মূলে কোন সত্য নাই। অতএব এই আলোচন! আরও নিগুঢ়ভাবে হওয়া WMTW! এই আলোচন! উপযুক্ততাবে করিতে হইলে, জগতে যে ATT পদার্থ ও জীব আছে, তাহাদের প্রকৃতির প্রতি একবার দৃষ্টি নিক্ষেপ করা প্রয়োঙ্গন। পরিষ্কার মনে হয়, যেন পদার্থ সকল ও জীব সকল ক্রমশঃ অধিক হইতে অধিকতর মত্ত (existence), প্রাণশক্তি, জ্ঞানশক্তি ও নীতিশক্তি প্রাপ্ত হইয়া, উচ্চ হইতে উচ্চতর সোপানে অধিষ্ঠিত হইতে WE হইয়াছে এবং ইহাদের ACH WT স্বাধীন, প্রকৃত জ্ঞান ও নীতিবিশিষ্ট আধ্যাম্মিক প্রকৃতি লইয়া we হইয়াছে। এই সোপানের প্রত্যেক জাতীয় পদার্থ ও জীব সেই পরিমাণে এ সকল উপযুক্ত শক্তিবিশিষ্ট হইয়াছে, যে পরিমাণে সেই সেই পদার্থ ও জীব বিশেষ বিশেষ প্রক্কতি অনুযামী ও সমগঞ্জসীভূত হইয়াছে ও*্যতদুর তাহাদের বিশেষ বিশেষ ২