For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)A
রকমের দ্বিধা বিভক্তি দেখা যায় - সে দুটি হল সাধুভাষা ও চলিত ভাষা।"৬ ড. রামেম্বর
AA প্রথম কথা থেকে বোঝা গেল - সাধারণভাবে লিখতে গেলেই মুখের ভাষা ও লেখার
ভাষায় পার্থক্য ঘটে WA) অন্যপক্ষে, বাংলা ভাষায় অন্যতর পার্থক্য জন্ম নিয়েছে সাধু ও
চলিত রীতিগত। আমরা দেখব - এই পার্থক্যের কারণ নিহিত আছে দুটি ভাষার স্বভাবের
মধ্যে ALS স্বভাব পরিচয় নির্দিষ্ট করতে গিয়ে ©, সুণীতি কুমার চট্টোপাধ্যায় বলেছেন
- "| with its norms belonging to middle Bengali, and its vocabulary highly
Sanskritized"9 বিশেষজ্ঞের উক্তিতে বোঝা গেল মধ্যযুগের বাংলা ভাষার শব্দরূপ,
ভ্রিয়ারূপ সম্বলিত সাধ্ভাষার শব্দভান্ডার সংস্কৃত ভাষার শব্দভান্ডারের অনুগামী। স্বভাবে
সে ভাষা গম্ভীর, মননসমৃদ্ধ - তাই এক কৃত্রিমতার ভার তাকে বহন করতেই হয়। -
সাধ্ভাষা ঘষামাজা করা সংস্কৃত অভিধান থেকে ধার করা শব্দ-অলঙ্কৃত কিন্তু তার দেহে
লাবণ্যের কমনীয়তা কম, আছে পাথর কৌদা কঠিন গড়ন যা ভাস্কর্যের মত। এই দুটি রীতির
পার্থক্য ise নির্দেশিত করতে রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন - "সাধ্ভাষার সঙ্গে চলিত
ভাষার প্রধান তফাৎটা [HAHA চেহারার তফাৎ নিয়ে।"৮ কিন্তু ব্যাকরণগতভাবে AMSA সঙ্গে চলিতভাষার ক্রিয়াপদ ও সর্বনামের
ব্যবহারের পার্থক্য থাকলেও - আমাদের স্বীকার করতেই হয় যে কেবলমাত্র সর্বনাম ও উপর। চলিত ভাষা তার আবেদনগত প্রত্যক্ষতা নিয়ে আমাদের মনে সংবেদন WE করে
দ্রুত : অন্যপক্ষে, সাধুভাষা মার্জিত পরিপাটি, Bases একথা বলি না যে চলিতভাষা
Gracey নয় কিন্তু AGS আবেদন আমাদের চিন্তনের একটি স্তর অতিক্রম করে
আমাদের চেতনায় ধরা দেয়। চলিতভাষার আবেদন সরাসরি। ড. শিশির কুমার দাশ তার 'ভাষা জিজ্ঞাসা' গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন যে - "ভাষায় শব্দ