For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)আসবে- কে এসে পড়বে-_-এ নিয়ে ছুশ্চিম্তার শেষ ছিল না।
কিন্তু মা আমি বেঁচে cafe: তুমি আমার মা-জননী, সম্ভানকে
সব ছুর্ভাবনা থেকে নিষ্কৃতি দিতে এসেছ !' পবিত্রর সঙ্গে ওর দেখা হয়েছিল প্রথম মুসৌরীতে | কুলড়ী বাজারের ঠিক ওপরে ওরা গিয়ে ছিল সেবার-_-একটা
বাড়ি ভাড়া ক'রে | নীলিমারা ছিল কাছেই একটা! হোটেলে | বেড়াতে বেরিয়ে রাস্তাতে আলাপ হয়েছিল ছু'পরিবারে | নীলিমার মা-ই বাঙ্গালী দেখে যেচে আলাপ করেছিলেন
সপ্ততীর্থ মশাইয়ের স্ত্রীর সঙ্গে | সে আলাপ ঘনিষ্টতায় পরিণত হ'তে বিন্দুমাত্র দেরি হয় fa নীলিমার বাবা দিল্লী সেক্রেটারিয়েটে কাজ করেন-_-কিনস্ত শিক্ষা
সম্পর্কে বড় অনুরাগ তার | সপ্ততীর্থের পরিচয় পেয়ে তিনি একেবারে- বলতে গেলে মাটি-
কামড়ে পড়লেন ওঁদের বাড়িব। জয়দেব সপ্ততীর্থের নাম কে না শুনেছে । বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম-
eal অধ্যাপক । সারা ভারতে অসংখ্য অধ্যাপক নিজেদের
সপ্ততীর্থের ছাত্র পরিচয় দিয়ে গর্ববোধ করেন। এই ভাবে অকণশ্মাৎ
সেই সপ্ততীর্থের সঙ্গে পরিচয় হয়ে যাবে, তা নীলিমার বাবা
অহিভূষণবাবু কোন দিন ভাবেন নি। বিদেশে--বাংলা দেশ থেকে
বহুদূরে- একেবারে ভিন্ন কর্মক্ষেত্রে পড়ে থাকেন- হঠাৎ এতবড়
এক বাঙালী শিক্ষাত্রতীর ঘনিষ্ঠ সান্নিধ্য লাভ করবেন, সে সৌভাগ্য
ছিল তার স্বপ্নেরও অগোচর | বার বার এই কথাই বলতে লাগলেন অহিভূষণবাবু। তার বেড়ানে, আমোদ করা সব বন্ধ হয়ে গেল। বেড়ালেও ১৪