চিত্রগুপ্তের গুপ্তকথা | Chitragupter Guptakatha

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
[৩] কিন্তু ভাবিয়া দেখুন, হিন্দু হইতে ae হইতে পুনরায় fag; হিন্দু হইতে আবার মুসলমান--মুসলমান হইতে খৃষ্টিয়ান এইরূপ বারম্বার রাজ্যবিপ্ল ও ধর্মবিপ্লবে বিবিধ বিশৃঙ্খলায় হস্তলিখিত অনেক মহা মহা শাস্ত্রের পুথি সমূহ নষ্ট হইয়া গিয়াছে; যেগুলি অনেকের নিকট ছিল, সেইগুলিই এখন দেখা যাইতেছে; কিন্তু যে দুই একখানি দুই এক জনের নিকট মাত্র কীটদষ্ট ও জীর্ণাবশিষ্টভাবে পড়িয়া! আছে-_যাহার অস্তিত্ব পধ্যন্তও কদাচিত কোন জনও জানে কি না সন্দেহ, তাহাকে GE ধন, গুপ্ত রত্ন বা গুপ্ত কথা ভিন্ন কি বলা যাইতে পারে ? এইরূপ গলিতোম্মুখ গুপ্ত aft হইতে চিত্রগুপ্ডের অনেক গুপ্ত রহস্য পাওয়া গিয়াছে বলিয়াই গ্রদ্থের নাম “চিত্রগুপ্ডের গুপ্ত কথা” হইল। আবার কেহ কেহ পুস্তকের নামটি পড়িয়াই হয়ত হাসিয়া বলিবেন, এমন ধর্্মগ্রন্থের নাম যেন বটতলার ফেরিওয়ালাদের পুস্তকের ন্যায় হইয়াছে; fee. জিজ্ঞাসা করি এ সংসারের কোন্‌ কথাটাই বা সম্পূর্ণ সদর্থে ব্যবহৃত হয় ? মনের গুণে সকল কথাই ভাল মন্দ অর্থে ব্যবহার করা যায়। অন্তরে মন্দ বা Site ভাব রাখিয়া যদি কোন বাক্য শ্রবণ বা পাঁঠ করা যায়, তবেই তাহা রহস্যের কথা হয়। আর যদি শগান্তীর্য্যমহকারে rey চিন্তাশীলতার দ্বার| সেই কথা বুঝা যায়, তবে তাহাকেই আবার ভাল বলিয়া বোধ হয় । তাই বলি গ্রন্থের নামের গুরুত্ব বা লঘুত্ব পাঠকের হৃদয়ে ! আর GS কথা-_ গ্রন্থের শেষ পর্য্যন্ত দেখিয়া! যেন



Leave a Comment