আমার জীবন [ভাগ-৩] | Amar Jiban [Pt. 3]

ভ্রীক্ষেত্র যাত্রা | 4 ee এবং হাসিয়! জিজ্ঞান৷ করিলেন--“কি মহাশয় ! আপনার thew হয় নাই !” আমি যৎকিঞ্চিৎ প্রতিবা করিলাম এবং ছুটি শেষের দোহাই দিলাম । তিনি ষলিলেন--“সে ভার আমি ও রঙ্গলাল বাবু লইয়াছি 3 ঠিক সময়ে আপনাকে শ্রীক্ষেত্রে পৌঁছাইয়া দিৰ। এখন Ste খুলিয়া বাশী বাহির করুন ।” সমস্ত সন্ধাটি কি আননদ্দেোই কাটাইলাম॥ আমার নঙ্গে একটি বড় রূপার ফ্লট ছিল। খাওয়া দাওয়া শেষ হইতে রাজি প্রা এগারটা হুইল ৷ খাওয়ার আয়োজনই a sey তখন তাঁহার ভাই enfin আমাকে বলিলেন যে অল্পদা বাৰুর স্ত্রী আমাকে ডাকিতেছেন। আমি বিস্মিত হইলাম । তখন অল্পদা বাবু বলিলেন-" “তুমি একটি ছেলে মানুষ । তোমাকে ডাকিয়াছেন যাও ।” হাক্িমি- ভাবে হুকুম প্রচার করিলে আমি গেলাম। তাঁহার স্ত্রী বলিলেন-- “আমার সম্ভানাদি নাই। তুমি আমার. সন্তানের মত। আমি এ অবস্থায় বৌকে এতদচুর যাইতে দিব না, প্রসব হইলে আমি সঙ্গে লইয়া পৌছাইয়া দিয়া আসিব ।” এ অপ্রত্যাশিত crea উচ্ছ্বাসে আমার চক্ষু ছল ছল হইল এবং কঃ রুদ্ধ হইল ৷ আমি আত্ম-সম্বরণ করিয়া বলিলাম--“আমি যে এরূপ cA এ নির্ববাসনের পথে পাইব স্বপ্নেও মনে করি নাই ।” তখন তাহার প্রস্তাবে অসম্মত হইয়া নানা কারণ দেখাইলাম। তিনি কিছুই গুনিলেন al সর্বশেষ বলিলাম স্ত্রীও এরূপ অবস্থায় থাকিতে সম্মত হইবেন না। তথ্ন স্ত্রীকে আমার কাছে ডাকিয়া দিলেন, স্ত্রীও আমাকে চুপে চুপে বলিলেন যে তিনি এত স্গেহ করিতেছেন যে তিনিও বড় অকষ্টবন্ধে পড়িয়াছেন ৷ . অল্পদা বাবুর at কিছুতেই তাহাকে যাইতে দিবেন না। তাঁহার Fre এক কুঠুরিতে তালা দিয়া বন্ধ করিয়া রাখিয়াছেন। আমি cea অন্নদা বাবুর কাছে গিয়৷ আপিল করিলাম এবং বৰলিলাম--*আপনি তাহাকে বুঝাইয়া