আমার জীবন ও বিভাগপূর্ব বাংলাদেশের রাজনীতি | Amar Jiban O Bibhagpurba Bangladesher Rajniti

Re আমার জীবন ও বিভাগপূর্ব বাংলাঢেশের রাজনীতি এবং তিনি তার বালক পুত্র আবদুল জব্বারকে সঙ্গে নিয়ে সেখানে উপস্থিত হয়েছিলেন । ইন্ট Shem কোম্পানীর “eat সে সময় মন্দেহ করেন যে, সিপাহী বিদ্রোহের সঙ্গে আমার প্রপিতামহের কোনো সংযোগ রয়েছে সেজন্য গভর্নর তাঁকে বলে বসলেন যে, উনি একজন বিশ্বাসঘাতক। প্রপিতামহ উত্তরে বলেছিলেন, সেতো অবশ্যই, নতুবা আপনার] আমাদের শাসন করেন কিভাবে? গভর্নর উত্তরে wee হয়ে তাঁর বিরুদ্ধে কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণে বিরত থাকেন। আমার প্রপিতামহ খুবই দুরদৃষ্টিসম্পন্ন ব্যক্তি ছিলেন। বাংলাদেশে যখন ইংরেজি শিক্ষার প্রচলন হয় তখন মুসলমান সম্প্রদায়ের অধিকাংশই তা বর্জন করে; কিন্তু তিনি তাঁর সম্ভতানঢের ইংরেজি স্কুলে ভতি করেন এবং আবদুল জব্বার পরবর্তীকালে বাংলার প্রথিতযশা সাহিত্যিক বন্কিম চট্টোপাধ্যায়ের সহপাঠি হন । আবদুল জব্বার যখন বি. এ. ক্লাসের শেষ বর্ষে পড়ছিলেন তখন তিনি ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট হন। সে সময় কেবলমাত্র সম্মানিত পরিবারের ITT জন্যই এ ধরনের সরকারী Meh সংরক্ষিত ees আমার পিতামহ মৌলবী আবদুল মজিদ 95 PH (বর্তমানে ম্যাট্রিকূলেশন ) পাশ করে কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে সিনিয়র afters পদ্বে নিয়োজিত হয়েছিলেন । নবাব আবদুল জব্বারের জ্যেঠ পুণ্রে আমার বড় মামা মৌলবী sete আবদুল্লাহ AB TH পাশ করে ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট হয়েছিলেন | আমার পিতামহ মৌলবী আবদুল মজিদ বর্ধমান জেলার কালন৷ মহকুমার অন্তর্গত TTT গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারের Fo মূসাম্মাৎ সালমা খাতুনকে বিবাহ করেন । আমার পিতা ও ফুপু আফিয়া খাতুন ছিলেন আমার পিতামহের প্রথমা স্ত্রী সালমা খাতুনের গর্ভজাত দুই ABT | আমার পিতা ও ফুপু শৈশবেই মাতৃহারা হয়েছিলেন । পিতামহ তার স্তরী-বিয়োগের পর তার শালিকাকে বিবাহ করেন। কিন্তু বিবাহের কয়েক মাসের মধ্যেই তিনিও মারা যান। এরপর পিতামহ তৃতীয়বার বিবাহুবদ্ধনে আবদ্ধ হলেন আমার মাতামহীর ভাগিনেয়ী মুসাম্মাৎ তাইয়েবা খাতুনের সঙ্গে । তৃতীয় স্ত্রীর গর্তে আমার পিতামহের সাতজন সম্তান-সম্ভতি জন্মেছিলেন । এরা হলেন চার পুত্র, আবুল বারাকত, আবুল হায়াৎ, আবুল খয়রাত ও আবুল হাসনাত এবং তিন san, শাফিয়] খাতুন, TM খাতুন, ও মোয়েবা খাতুন। আমার ফুপু আফিয়া খাতুন তাঁর ফুপু মুসান্মাৎ নাজরুন্নেসা খাতুন কর্তৃক কন্যারপে গৃহীত ও প্রতিপালিত হয়েছিলেন | মুসাম্মাৎ নাজরুন্নেসা একজন অবস্থাপন্ন বিধবা নিঃসন্তান মহিলা ছিলেন এবং আমাদের গ্রাম কাশিয়াড়! থেকে তিন মাইল দক্ষিণে মাহাতা নামক গ্রামে বসবাস করতেন। PTS আফিয়া খাতুনের বিবাহ হয়েছিলো নবাব আবদুল জব্বারের দ্বিতীয় পুত্রে খান বাহাদুর আবদুল মোমেনের সঙ্গে । নাজরুম্নেসা খাতুন তার সমুদয় সম্পত্তি দান করেছিলেন আফিয়া খাতুন ও তাঁর স্বামী আবদুল মোমেনকে |