For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)মহাবিস্রোহের প্রধান কেন্দ্রে উত্তর ভারতও ব্রিটিশ অধিকৃত অস্ধান্য অঞ্চলের
মত কোম্পানীর নির্মম শোষণের শিকার হয়েছিল । প্রথমে দেশীয় রাজন্-
বর্গের কাছ থেকে চাপ দিয়ে নজরান|৷ আদায়, তারপরে একই ভাবে কৃষকদের
কাছ থেকে খাজনা আদায়। এই পদ্ধতিতে Wa বাংলায় ক্লাইভ, হেষ্টংস
প্রমূখ উচ্চপদস্থ Sate কর্মচারীরা নবাব মীরজাফর, মীরকাশিম নাজিম-
উদ্দৌলার কাছ থেকে বহু অর্থ কোম্পানী ও ব্যক্তিগত স্বার্থে সংগ্রহ
করেছিলেন। মাত্র yard ক্লাইভের নিজস্ব সম্পদের পরিমান দাডিয়েছিল
১০০,০০০ পাউণ্ডের মত । ১৭৭৫ সাসে কোম্পানীর অশ্রিত বারাণসীর বাজ
চৈত সিংএব কাছে দাবী Fal হল বাৎসরিক ২,৩৭২,৬৫৬ টাকা। তিন
বছর পরে বাড়িয়ে দাবী করা হল বাৎসরিক পাঁচ লক্ষ টাকা।। চৈত সিং প্রথম
তিন বছরের পব চতুর্থ বছবে দিতে অসমর্থ হওয়ায় বন্দী হলেন। অনুরক্ত
প্রজার] সমর্থনে বিদ্রোহ করলে শক্ত হাতে ইংরেঙ্গবা সে বিদ্রোহ দমন sae!
১৭৮০ সালে অযোধ্যার নবাবকে বাধ্য কর] হল ১,৪০০,০০** পাউণ্ড দিতে |
অত্যাচাবের হাত থেকে নবাবের মাতা, পিতামহী ও বেগমরাও নিস্তার
পেলেন না। তাদেব ব্যক্তিগত বহু মূল্য অলংকারাদি কোম্পানীর কর্মচারীরা
জোর করে কেড়ে নিয়ে গেল। নবাবের এই অসম্মান প্রজাঢদেব বুকেও
আঘাত করল। এদ্রিকে ইংরেজরা চড়] হারে ভূমিরাজস্ব আদায় অব্যাহত রাখল । যারা
পারল না সেই অসহায় রৃষকদ্বের উপর চললো নির্মম অত্যাচার। কোথাও
কোথাও একটা ছোট খাচায় অনেক লোককে শান্ডিস্বরপ আটকে রাখা
হোত। কৈফিয়ত দেয়। হোত এটা নাকি ভাবতীয়দ্ডের কাছে কোনে
শাস্তিই নয় আবার কোথাও এমনও দেখা গেল fiw) অভাবের তাডনায়
পুত্রকে বিক্রি করে দিচ্ছে। লোক দলে দলে অভাবের তাড়নায় গ্রাম ছেড়ে
শহরে পালাতে শুরু করল। প্রকৃতপক্ষে অবস্থা 'এমন জায়গায় এসে
পৌচেছিল। যখন সাধারণ মাছের সামনে facets করা ছাড়া আর কোনে
বিকল্প ছিল না। ওদিকে অযোধ্যার নবাব ওয়াজির আলি ইংরাজদের অন্যায় চাপ AW না
করতে পেরে বিষ্বোহ করলেন। ইংরাজর] শুধু সে বিদ্রোহ দমন করল তাই
নয়, শান্তিম্বরপ নবাবকে ১৮০১ সালে এলাহাবাছ এবং আশেপাশের
কয়েকটি জেলা প্রদান করতে বাধ্য করল। এগুলিকে বলা হল “৩০০০৫ 4