জাতীয় ভিত্তি | Jatiyo Bhitti

ile করতে চান, তাহলে সামান্য চাবার চেয়েও তাঁকে ঠক্তে হবে,_অথচ পুর্ব- কালে এমন এক দিন ছিল যখন ধনীরই ছিল উটের ডাক, আর চাষীর কোনও ডাক ছিল না। সেদিন ধনীকে তার গুরুঠাকুর এসে যদি ধর্ম উপদেশ দিতেন, তবে হয়ত তিনি তার নিজের চিঠিপত্রের সঙ্গে গ্রামের BINS কয়েকজনের চিঠি পত্রের ভারবহুন করতে পারতেন, কিন্তু তাতে করে দেশে পত্র-চালনার অভাব প্রকৃতভাবে দূর হতে পারত না। সাধারণের দারিদ্র্য হরণের শক্তি ধনীর ধনে নেই | সে আছে সাধারণের শক্তির মধ্যেই। এই কথাটা Stal চাই, এবং তার দৃষ্টান্ত সকলের কাছে স্বুস্পষ্ট হওয়া চাই । কৃত্রিম উপায়ে ধন বণ্টন করে কোনও লাভ নেই, সত্য উপায়ে ধন উৎপাদন করা চাই। জনসাধারণে যদি নিজের অর্জনশক্তিকে একত্র মেলাবার উদ্যোগ করে, তবে এই কথাটা PB দেখিয়ে দিতে পারে যে, যে-মূলধনের মূল সকলের মধ্যে, তার মূল্য ব্যক্তি- বিশেষের মূলধনের চেয়ে অসীমগুণে বেশি। এইটি দেখতে পারলেই তবে মূলধনকে নিরষ্ত্ করা যায়, অস্ত্রের জোরে Sal যায় না। মানুষের মনে ধন তোগ করার ইচ্ছা! আছে-_-সেই ইচ্ছাকে কৃত্রিম উপায়ে দলন করে! মেরে' ফেলা যায় না। সেই ইচ্ছাকে বিরাটভাবে সার্থক করার দ্বারাই তাকে তার সন্ধীর্ণত! থেকে মুক্ত করা৷ যেতে পারে। এক দিন মানুষের ইতিহাসে একদিকে রাজশক'্তি অন্য দিকে প্রজাশক্ক্রি এই ছুই শক্তির ey aca! রাজার প্রতি ধর্শ উপদেশ ছিল যে, প্রজার মঙ্গল সাধনই তার কর্তব্য। সে কথা CHG শুনতেন, কেউবা আধাআধি শুনতেন, কেউবা একেবারেই শুনতেন না। এমন অবস্থা! এখনো পৃথিবীতে অনেক দেশে আছে। অধিকাংশ স্থলেই এই অবস্থায় রাজ! নিজ্জের স্থখ সম্ভোগ, নিজের প্রতাপ বৃদ্ধিকেই মুখ্য করে' প্রজার মঙ্গল সাধনকে cate করে থাকেন । এই রাজতন্ত্র উঠে গিয়ে আজ দেশে গণতন্ত্র বা ডিমন্ড্রাসির anger হয়েচে। এই ডিমন্রাসির লক্ষ্য এই যে, প্রত্যেক প্রজার মধ্যে যে আত্মণামনের ইচ্ছা ও শক্তি আছে তারই সমবায়ের দ্বারা রাষ্ট্রশাসন- শক্তিকে অভিব্যক্ত করে তোল]!। আমেরিকার যুক্তরাজ্য এই ডিমন্্রাসির বড়াই করে থাকে | কিন্তু যেখানে মূলধন ও মঞুরীর মধ্যে অত্যস্ত ভেদ আছে, সেখানে ডিমন্্রাসি পদে পদে প্রতিহত হতে বাধ্য । -কেননা সকল রকম প্রতাপের প্রধান বাহক হচ্চে SF! সেই অর্থ-তর্্জনে যেখানে ভেদ আছে, সেখানে MS প্রতাপ ASM প্রজার মধ্যে সমানভাবে প্রবাহিত হতেই পারে না। তাই