বিপ্লবী চীন | Biplabi Chin

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
চীনের মুক্তিসংগ্রাম ও কুয়োমিন্টাঙ, ১৩ আবার রেল-লাইন, ফ্যাক্টরী, ডক প্রভৃতির সঙ্গে সঙ্গেই চীনে প্রোলেটারিয়েট- দের আবির্ভাব দেখা দিল এবং ধীরে ধীরে চীনের প্রোলেটারিয়েটদের পাটির উদয় হ'ল। ১৯২০ সালে পিকিং-এর নিকটবর্তী চাঙ্‌শিনটিয়েতে পিকিং-হাওকাউ রেল-ধর্মাঘটের সময় চীনের কমিউনিস্ট পার্টির গোড়াপত্তন হয়। চীনের কমিউনিস্ট পার্টির উদ্দেশ্য ছিল সামস্ততন্ত্রের ও বিদেশী সামাজ্যতন্ত্রের উচ্ছেদ সাধন ক'রে চীনে সমাজতন্ত্ত্রিক রাষ্ট্র প্রবর্তন করা; কুয়োমিন্টাঙ-এর উদ্দেশ্য ছিল সামস্ততন্ত্র ও বিদেশী সাম্রাজ্যতক্ত্রের উচ্ছেদ সাধন করে চীনে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা করা। কাজেই কুয়োমিন্টাঙ, ও চীনের কমিউনিস্ট পার্টির ভিতর এক্য স্থাপন খুব সহজেই হয়েছিল স্থনইয়াংসেন ও কমিউনিস্ট নেতা লি-তা-চাও-এর চেষ্টায়। ১৯২৫ থেকে ১৯২৭ এই কয়েক বংসর চীনের জাতীয় দল কুয়োমিন্টাঙ, এবং চীনের কমিউনিস্ট পার্টি একত্র হয়ে বিদেশী সামাজ্যতম্ন আর তার চীন! অন্চরদের বিরুদ্ধে বিরাট সংগ্রাম চালিয়েছিল-_ চীনের ইতিহাসে এই বিপ্লব “তাকেহমিউ” নামে খ্যাত । গণশক্তির এই এক্য প্রারম্ভ থেকে চীনা বুর্জোয়াদের মনঃপূত হয় নি এবং গণশক্তির সাফল্য দেখে তারা শঙ্কিত হ'য়ে ওঠে । তাই তাদের প্রতিনিধি প্রধান সেনাপতি চিয়াং- কাইসেক এই এক্য ভেঙ্গে দেবার GCI সচেষ্ট হন | ১৯২৬ সালে ক্যান্টনে সামরিক আইন জারী করে ক্যান্টনের সমস্ত কমিউনিস্টদের তিনি গ্রেফতার করেন- অবশ্য বরোদিনের চেষ্টায় “ate কমিউনিন্টরা মুক্তি পায়। কিন্তু চিয়াং- কাইসেকের আসল স্বরূপ প্রকাশ হ'য়ে পড়ে ১৯২৭ সালে । এ বংসর চটিয়াং কাইসেকের নেতৃত্বে দক্ষিণপন্থীর| উহানস্থিত কুয়োমিন্টাঙ, গভর্ণমেণ্টের বিরুদ্ধে নানকিং শহরে এক নতুন শাদনতন্ত্র প্রতিষ্টা করে। উহানে কিন্তু কমিউনিস্টদের প্রভাব দিন দিন বৃদ্ধি পেতে থাকে । কমিউনিস্টদের এই প্রভাব বৃদ্ধি দেখে বহু বামপন্থী কুয়োমিন্টাঙ, aerate বিচলিত হয়ে পড়ে । এই সময়ে বামপন্থীদের নেতা ওয়াংচিংওয়াইকে (বর্তমানে ইনি চীনে জাপানীদের আশিত গভণমেন্টের প্রধান কর্তা) কমিনটানে'র প্রতিনিধি মানব্ে্দ্রনাথ রায় (বর্তমানে ইনি ভারতবর্ষে বৃটিশ সামাঙ্গ্যতন্ত্রের প্রধান সমর্থক ) চাষীদের



Leave a Comment