শিক্ষণ সঞ্চিতা [খণ্ড-১] | Shikkhan Sanchita [Vol. 1]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
৬ শিক্ষণ সঞ্চিতা ইণ্ডিয়ান এডুকেশনেল সাঙিস স্থষ্টির পরও অবস্থার বিশেষ পরিবর্তন হয় নি। উপযুক্ত কর্মীর অভাবে ভারতের শিক্ষাব্যবস্থা যে অবহেলিত হবে--এতে আর আশ্চর্য কি? তাই গোখ্‌লের মত উদারনৈতিক নেতাও ইংরেজ আমলের শিক্ষাবিভাগকে “যত সব গোঁড়া, সন্ধীর্মনা এবং রক্ষণশীল বিশেষজ্ঞদের” স্বর্গরাজ্য বলে অভিহিত করেছেন। এই প্রসঙ্গে কেবলমাত্র শিক্ষাবিভাগের কথা বললেই সব কথা বলা হয় না। রাজ্যশাসনের বিশেষ একট! নীতি ও দৃষ্টিভঙ্গীর ফলে এক-একটা বিভাগের গুরুত্ব বাড়ে অথবা কমে । ইংরেজ আমলের রাজপুরুষদের অন্দরমহলে শিক্ষা বিভাগ কোনদিনই cally মধ্য্যাদা পায় fa শিক্ষার গুরুত্ব স্বীকার, অস্ত্বিভাগীয় সহযোগিতা, aera মনোভাব--এসব দিক থেকে শিক্ষা বিভাগ সব সময়ই হরিজন | একজন ইংরেজ কর্মকর্তার মতামত এই প্রসঙ্গে বিশেষ প্রণিধানযোগ্য। A. Mayhew ১৯০৯-১০ সালে ছিলেন ভারত সরকারের শিক্ষা- উপদেষ্টা । কর্মজীবনের করুণ অভিজ্ঞতা স্মরণ করে ১৯২১ সালে তিনি তার The Education in India শীর্ষক পুস্তকে আক্ষেপ করে লিখেছিলেন-_ চরthe experienced secretary, after spending his morning energy on financial and judicial files, generally drafted his educational resolution with the sinking sun, and reminded educationists that their task was the formation of character and the training of productive citizens and that their methods must be good and effective within the limits prescribed by economy and public opinion.” একথা সর্ববজনবিদিত যে অর্থ এবং রাজস্ব বিভাগ শিক্ষা বিভাগকে



Leave a Comment