অতনু ও জীবনদেবতা | Atanu O Jibandebata

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
পত্রিকায়। প্রবন্ধের বিরূপ সমালোচনা অনেকেই করলো, কেউ কেউ অতি SH ভাষায় | কোনো কোনো আর্টিস্টের রীতিমত গাত্রদাহ শুরু হোলো । অতনু মজুমদার যে কিছু নয়, তার ছবি যে কিছু নয়, এসব প্রমাণ করবার SD উঠে পড়ে লাগলো একদল সমালোচক | কিন্তু প্রবল আলোচনা শুরু হোলো অতনুর AI | তারপর শোনা গেল যে, অতনুর ছবিগুলো অনেক দামে বিক্রি হচ্ছে। কেউ কেউ বললো, আমাদের DIA আর্ট গ্যালারিতে ওর ছবি থাকা দরকার। কিন্তু সে প্রস্তাব শুনে কতৃপক্ষেরা নাক সিটকালোে | কিছুদিন পরে শোনা গেল অতনুর ছবি কিনছে বিদেশীরা, তার কিছু ছবি গেছে ওয়াশিংটন শিকাগোতে, কিছু ছবি aera প্যারিসে, কিছু মস্কোতে, আর কিছু ডেসডেন আর টোকিয়োতে। ন্যাশন্যাল আর্ট গ্যালারির কতৃপক্ষ যখন অতনুর একটি ছবি কিনতে রাজী হোলো, তখন তার বেশির ভাগ ছবি চলে গেছে ভারতের বাইরে | তারপর একদিন শোনা গেল, কতৃপক্ষ রিও-ডি-জেনিরোর এক সংগ্রাহকের কাছ থেকে অতনুর একটি ছবি কেনবার চেষ্টা করছে অনেক টাকা far) এ নিয়ে লোকসভায় বাকবিতণ্ড! হোলো । শেষ পর্যন্ত অতনুর একটি ছবি কেনা হোলো কোন এক মন্ত্রীর শালীর সংগ্রহ থেকে ৷ নিন্দুকেরা৷ বলতে লাগলো সে টাকা দিয়ে নাকি অতনুর দশটা ছবি কলকাতার সংগ্রাহকদের কাছ থেকে পাওয়া যেতো | একজন চিত্রসমালোচক রাতারাতি অথরিটি হয়ে পড়লো অতনুর ছবির উপর । সে একটি প্রবন্ধ লিখে প্রমাণ করবার চেষ্টা করলো যে আর্ট গ্যালারির ছবিটা অতনুর আকা নয়। আক্ষেপ করতে লাগলো সে সব চিত্রঅনুরাগীরা, যারা আগে কোনো দিন অতনুর ছবি কিনে রাখেনি । অনুতাপ করতে লাগলো সে সব সংগ্রাহকেরা, যাদের কাছে অতনুর ছবি ছিল, কিন্তু wary নষ্ট হয়ে ৫



Leave a Comment