বিবেকানন্দ রচনাসংগ্রহ [খণ্ড-৪] | Vivekananda Rachanasangraha [Vol. 4]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
BRAT ও প্রবন্ধ ¢ ' আমরা কার্যকর fag বলে orfe—acas উচুতে। মাসুযের প্রকাততে ছুটি প্রবণতা আছে--একটি আদর্শকে জীবনের উপযোগী কয়া, wall জীবনকে আদর্শের উপযোগী কর|। এটিকে বুষতে পারা qa বড় জিনিস, কারণ গ্রথম প্রবণতাটি আমাদ্বের জীবনের একটি প্রলোভন | আমার ধারণা আমি কোন এক বিশেষ ধরনের কাজ করতে ofa) হয়তো তার বোশর ভাগই মন্দ; হুয়তে! তার বেশির ভাগের পেছনে আছে ক্রোধ, YT, স্বার্থপরতারূপ afonfy এখন ate কোন লোক আমার কাছে বিশেষ এক আদর্শ প্রচার করতে আসে, যার প্রথম ধাপই হচ্ছে দ্বার্থপঃতা ত্যাগ, আত্মস্থ ত্যাগ। আমি ভাবি টা সম্ভব নয়। এখন যা কেউ এমন এক আদর্শের কথা বলে যা আমার স্বার্থপরতার সঙ্গে মানিয়ে যায়, তাংলে আমি একবারে qfacs লাফিয়ে উঠি। সেটিই আমার উপযুক্ত আদর্শ। cana “Tata? কথাটা নিয়ে লানাগোলমাল কর] হয়, তেমন “কার্যকর” কথাটা নিয়েও কর৷ হয়। ‘atta যা ate তা শাস্ত্রীয়, তোমার মত অশাত্তীয়। 'কার্ষকর:ও WE) আমি মেটাকে কাজে লাগাবার মতো বলে মনে sls, জগতে সেটাই একমাত্র কার্যকর। যাঁছ আম দোকানদার হই, আমি মনে কার দোকানদারিটাই জগতে একমাত্র FATA মতো STH | যাঁদ আমি চোর হই, আমি মনে করি চুরি করার কৌশলই সবচেয়ে ভাল কাজ; অন্য কাঙ্গগুলে| কিছু নয়। CUNT দেখছ আমরা সকলে যে কাজ পছন্দ কাঁর এবং যেটা করতে পারি, সেটার সম্পর্কেই কার্যকর wad ব্যবহার কাঁর। অতএব আমি তোমাদের বুঝতে বালি যে বেছাস্ত afwe চূড়ান্তভাবে ব্যবহাঁরক, fee wi সাধারণ অর্থে নয়, আদর্শগত ভাবে। বেদাস্ত বোন অসম্ভব আদর্শের প্রচার করে না, তা সে qe উচুই হোক না কেন, Ga আদর্শ [হিসাবে এটি যথেষ্ট উচু বটে। এক কথায়, এই আদর্শ হচ্ছে তুমিই ব্র্ধ--'তয্বমাস”। এই হচ্ছে বেদাস্তের দার সত্য। এর নানারকম তর্ক বিচারের পর তুমি জানবে ষে মানবাত্মা বিশুদ্ধ ও Ale, তুমি দেখবে যে আত্মা সম্পর্কে জন্ম-মৃত্যু Tole কুসংস্কারের কথা Ter সম্পূর্ণ বাতুলতা। আত্মা কখনও ভজযন্মায়ীন, কখনও মরবে না এবং আমরা AAA বা মরণ-৬পতি--এ সমস্ত ধারণাই কুসংস্কারমাত্র। আমি এটা করতে পার বা এটা করতে পারি না, এসব ধারণাও কুসংস্কার। আমরা সবকিছু করতে পারি। বেদাস্ত শিক্ষা cry ares প্রথমে নিজের উপর বিশ্বাস স্থাপন করতে। জগতে যেমন কোন কোন ধর্ম বলে--যে লোক নিজের থেকে পৃথক সাকার ঈশ্বরে বিশ্বাস করে না, সে নাত্তক; তেমনি carrey বলে ara নিজের উপর বিশ্বাস নেই, মে arias, নিজের আত্মার মাঁহুমায় বিশ্বাস স্থাপন না করাকেই cours বলে নান্তিকতা। অনেকের কাছে সন্দেহে এইটি ভয়ানক ধারণা; আর আমরা অনেকেই মনে কাঁর এই আদর্শে কখনই পৌঁছানো যাবে না। FG বেদোস্ত দৃঢ়ভাবে বলে এই সত্য প্রত্যেবেই উপলব্ধি করতে পারে। এই আদর্শ উপলব্ধির পথে আী-গুক্লষ-বালকে কোন প্রভেছ্ব নেই, জাতিভেদ বা পিঙ্গতেদ নেই, কোন কিছুই বাধা fecw পারে না, কারণ বেদাস্ত প্রমাণ করে এটি ইতিমধ্যেই Sere হয়েছে, আগের থেকেই অটি আছে। বিশ্বের সমস্ত শাক্তই আগের থেকেই আমাদের মধ্যে আছে। আমরা নিজেরাই



Leave a Comment