বাংলাসাহিত্যে কবিতায় গ্রন্থউৎসর্গ | Banglasahitye Kabitay Granthauthsarga

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
১৮ কবিতায় গ্রন্থ উৎসর্গ প্রথম দুই পঙক্তির বঙ্গানুবাদ £-_হে প্রেতপুরুষ, তোমার মন আমাদের মনের সাথে এ লোকে আহ্বান করছি। আমাদের গৃহে তোমার উদ্দেশে যে ওুধর্বদৈহিক কর্ম করা হচ্ছে, তাতে Ae হয়ে এস। সংস্কারের পর পিতৃ, পিতামহ, প্রপিতামহদের সাথে এবং পিতৃগণের অধিপতি যমের সাথে মিলিত হও। পিতৃলোকে গমনকালে তোমার যে পথশ্রম হয়েছে, তা অপনোদনের জন্য নিরস্তর সুখকর বায়ু তোমার কাছে প্রবাহিত হোক। ১৮।২।৩। শেষ দুই eer বঙ্গানুবাদ ঃ--হে দীপ্ত পাংসুতে আহিত, Bae তুমি এ পাংসুরূপ প্রদেশেই থাক, আমাদের ধনদাতা হও, এখানে প্রজ্ঞাতা হও, এখানে আমাদের কর্ম-সম্পাদক হও, এখানে বলবান অগ্নের বিধাতা Ve ও শত্রুর দ্বারা অপরাজিত AA অবস্থান কর। db 18 18 | [সূত্র ঃ-_অর্থববেদ সংহিতা, অনুবাদ ও সম্পাদনা £ বিজনবিহারী গোস্বামী, হরফ প্রকাশনী] Benin অনুসন্ধানের কর্মে লিপ্ত হয়ে বাংলাসাহিত্যে আরও একটি অভিনব উৎসর্গপত্রের সন্ধান পাই। বাংলা সাহিত্যের সঙ্গে গণিতের কি কোন সম্পর্ক আছে? হয়তো নেই, হয়তো বা আছে। তাই, বাংলা সাহিত্যে একটি গাণিতিক উৎসর্গপত্রের উজ্জ্বল উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। প্রখ্যাত গণিতজ্ঞ অধ্যক্ষ দেবপ্রসাদ ঘোষ তার গণিতরচর্চার ফাকে কিছুদিন কাব্যচর্চা করেছিলেন। এর অজুহাত হিসাবে অধ্যক্ষ ঘোষ লিখেছিলেন, “...আমার মধ্যে একটু কাব্য রোগের Eruption দেখা দিয়াছিল। তাছাড়া সঙ্গদোষযেও ব্যাধিটি সংক্রামিত হইয়া থাকিতে পারে।” প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, কবি বিষ্ণু দে, বুদ্ধদেব বসু, সুধীন্দ্রনাথ দত্ত প্রমুখ ছিলেন অধ্যক্ষ দেবপ্রসাদ ঘোষের সহকর্মী ও বন্ধু। অধ্যক্ষ দেবপ্রসাদ ঘোষের “ত্রৈেরাশিক” প্রথম প্রাকশ আশ্বিন ১৩৬৯) কাব্য গ্রন্থটির উৎসর্গপত্রটি ছিল এইরূপ £- উৎসর্গ সমাস গদ্য +'কবিতা = গবিতা মেধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস)



Leave a Comment