সাই অবতার [সংস্করণ-২] | Sai Abatar [Ed. 2]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
উঠছে। সন্দেহ হচ্ছে শয্যার নীচে কিছু একটা নড়াচড়া করছে। রুদ্ধনিঃশ্বাসে কয়েক মুহূর্ত কাটিয়ে অনেক খোজাখু জির পর শয্যার নীচে একটা গোস্ষুর সাপ CHATS পাওয়া গেল | শিশুর মনোমুগ্ধকর রূপ ভাষায় বর্ণনা করা সম্ভব নয়। তার মণ্তকের bets জ্যোতির্বলয়; মুখের হাসিতে স্বর্গের শোভা বিচ্ছুরিত হচ্ছে ; এই দৈবশক্তিধর শিশু সবারই মন জয় করে নিলো। আশ্চর্যের কিছু নেই, শৈশবেই তিনি অলৌকিক যোগশক্তির অধিকারী ছিলেন; যে শক্তি, যোগস্থত্রপ্রণেতা পতঞ্জলি মুনির মতে, দুর্লভ কিছু আত্মা লাভ করেন এবং জন্মকাল cess অবতারের মধ্যে নিহিত থাকে | সাই বাবা প্রকাশ করেছেন যে, তিনি কোথায় জন্মগ্রহণ করবেন একথা GMA পূর্বেই fsa করেছিলেন। তিনি একথাও বলেছেন যে সর্বপ্রকার দ্ৈবশক্তি সাথে নিয়েই তিনি জন্মগ্রহণ করেছেন এবং যে মুহূর্তে এই শক্তি প্রকাশ করার Foy] তার মনে উদ্বয় হবে, Weeds তার দৈবসংকল্প থেকে একে একে তা প্রকট হবে। কয়েক বছর আগে সাই বাবা গ্রন্থকারকে বলেছিলেন, “আমি atfeca ate না। এ মময় আমার পূবজন্মগুলির wa মনে হয় আর এসব চলমান স্বৃতি যথন পরপর আসতে থাকে তখন আমি মনে মনে হেসে উঠি।” অনুমান করা যেতে পারে যে ছোট্ট শিশুটি যখন দ্রোলনায় দুলতে দুলতে পূর্বজনম্মের অসংখ্য আবির্ভাব-তিরোভাবের চিন্তায় মগ্ন থাকতো তখন সেই afer থেকেই শিশুর আননে ফুটে উঠতো হাসির পদ্মফুল এবং আনন্দের গোলাপকুড়ি। শিশুর নামকরণ কর হোল সত্যনারায়ণ, কারণ সত্যনারারণের কাছে মানত করেই মায়ের মনোবাসনা পূর্ণ হয়েছিল। অনুষ্ঠানের সময় তার ছোট্ট কানে যখন এই নামটি ধীরে ধীরে বল হচ্ছিল, মনে হয় শিশুটি মৃদু মৃদু হাসছিলেন, কারণ তিনি নিজেই কি চুপি চুপি faa করেননি যে এই নামটিই রাখা হোক] তা না হোলে অন্যভাবে এই নামকরণের ব্যাখ্যা কি করে সমভব ? কারণ সত্য সাই বাবা বলেন, আধ্যাত্মিক উন্নতির জন্য সর্বপ্রথম আবশ্যক গুণ হোল “সত্য” এবং নারায়ণ ( মানুষের মধ্যে ঈশ্বরকে দেখা )। সত্যের সাক্ষাংরূপধারী এবং পথের দ্রিশারী তাঁর নিজের জন্য আর এর চেয়ে অধিক উপযুক্ত নামকরণ করতে পারতেন না।



Leave a Comment