ভারতে কৃষি সম্পর্ক (১৭৯৩-১৯৪৭) | Bharate Krishi Samparka (1793-1947)

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
১০ ভারতে By সম্পর্ক জাঁমতে লগ্নী করা নিরাপদ বলে মনে করা হত তাই ভদ্রলোকদের জাঁম কিনে তাতে বগণ চাষের বন্দোবস্ত করার একটা ঝোঁক 1ছল ৷ say কোনও কর্মসংস্থানের CHAT অভাবে আঁনবার্যভাবেই ভদ্রলোকরা ভ্‌-সম্পাত্তর দিকে ঝঃকে পড়োছল এবং এই ্ছিতাবস্থা বজায় রাখার ব্যাপারে, তাদের 1বশেষ Fares ছল ৷ বেঙ্গল ডাঁজ্ট্রকট গেজোঁটয়ার এর লেখকগণ জোতদারদের প্রসঙ্গ উল্লেখ করেছেন যারা সাধারণত জাঁমদারদের অধীনে জাঁমর vias faa এবং নোতুন ST প্‌নর্যদ্ধারের সঙ্গে সঙ্গে তাদের ভ.-সম্পাঁত্তর পাঁরমাণ বাঁড়য়ে water! দিনাজপুর জেলায় কর্ষণযোগ্য “জাঁমর মালিককে রায়ত বলা হত অথবা স্থানীয় ভাষায় জোতদার (১৩৫ ও ম্যাঁল দাঁজালিং-এর জোতদারদের বর্ণনা করেছেন--“একজন সম্পন্ন কৃষক যে স্যাবধাজনক খাজনায় জাঁমর প্রকৃত উদ্ধারকারী 1হসেবে প্রাঁতাঁনাঁধত্ব করে ।””১* রংপুরে জোতদারদের অনেকেই ছিল পূর্বতন প্রকৃত কৃষক” যারা “মধ্যস্বস্থবভোগীতে” পাঁরণত হয়েছে এবং তারা জাঁমদারদের যে হারে খাজনা দেয় তার Passes অথবা ঁদ্বগ:্‌ণেরও বেশী হারে রায়তদের জাঁম ভাড়া দেয় । জোতদার শব্দাটতে “বোঝাত” “জাঁমদারদের প্রত্যক্ষডাবে অধীন যে কোনও প্রজাষ্বত্ব ভোগদখলের আকার ও xT যাইহোক না কেন 1৩ বদ্ধ'মানের ভাগ জোতদারদের সম্পর্কে' 1পটারসন 1লখেছেন, “প্রত্যেক সম্পন্ন প্রজারই ভাগ জোতে 1নাঁদৎ্ট পাঁরমাণ জাঁম থাকৃত*** 17°" বাঁকুড়া জেলায় শ্রচাঁলত ব্যবস্থাকে ও Bla বর্ণনা করেছেন “এই রকম বন্দোবস্তে AST এক বছর বা একট মরশ্যুমে জাঁমকে কাজে লাগাত এবং জাঁমর ফসলের একাঁট fata ss পাঁমাণ অংশ খাজনা 1হসেবে thot সাধারণতঃ উৎপাদনের অধণংশ এভাবে ঁদয়ে দেওয়া হত । জোতদার তার ACH গর বা বলদ এবং লাঙল ঁদয়ে জাম চাষ করত এবং বীজ ও সারের বাবস্থা নিজেই করত 17° SdAS— 8b পর্যন্ত সময়ের 1দকে তাকালে দেখা যায়, AAT Weary প্রসারণে জোতদারা ক্বমেই শাঁন্তশালণ হয়ে উঠাঁছল। ভ্যামরাজস্ব কাঁমশনের রপোর্টে' এ সময়ে মালিক চাষীর দখলী স্বত্ব হারানো এবং বগণদারদের BS সংখ্যা ব্যাঁদ্ধর উল্লেখ WTR! ১৯২৯--৩৩ এ বশ্ব- ব্যাপী মন্দার বছরগ্‌লতে 1বস্তর জাঁম হস্তান্তর ঘ্টাছল যখন ata পণ্যগযালির দাম দ্রুত পড়ে 1গয়ৌছল এবং জাঁম অক্বাষজীবীদের. হাতে চলে গয়োঁছল । অর্থ নৈাতক মন্দার সময়ে এবং পরে Sty



Leave a Comment