সমবেত সরস গল্প | Samabeta Saras Galpa

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
তেত্রিশ বলা য়ায় | তার নামটাই যা ভারিক্কি, আর কোনো ব্যাপারে ভারি কিছুর সঙ্গে সম্পর্ক নেই। শেভ-টেভ করলে একেবারে কচি চেহারা বড় চাকরি করেন। কিন্তু তার অধস্তন অফিসারদের সকলেরই অনেক বেশী জাদরেল মূতি তার থেকে | বয়েসকালে প্রেম কবে বিয়ে হয়েছিল তাঁদের। একই বাড়িব ওপর নাঁচের বাসিন্দা ছিলেন তারা। প্রেম নয়, প্রেমের বন্যা। স্বয়স্তুবাবু থাকে বলে একেবারে ATT AS SAS হয়ে পড়েছিলেন । প্রেমের সেই দুর্বার বেগ মনোবম। ঠেকাতে পাবেন fa অবিশ্বাসের মাম্্য হলে মনোরমাকে বিয়েব আগেই আত্মহত্যা করতে ow কি যে ত্রাসে কেটেছিল কিছু দিন, তিনিই জানেন । তারপর থেকে এই ছমাস আগে পর্যন্তও মনে কবতে পাবার মতে! অশান্তি কিছু হয় নি। এর মধ্যে স্ত্রীব হঠাৎ এই মানসিক অবস্থা । স্বয়স্তুবাবুর মাথা খুঁড়ে কারণ খোজাবই কথা। উঠতে বসতে মনোরমার এমন রাগ, এই মেজাজ, আর শুকানে। খরখরে মুখ দেখে তিনি বিমর্ষ বিচলিত । *. মাস চারেক আগেব কথা । তখনো মেজাজের এতটা বাড়াবাড়ি শুরু হয় নি। তবে বেশ ব্যতিক্রম বোঝ।৷ যাচ্ছিল । তিন-চার দিনের TD স্বয়স্তুবাবুর ছোট শালী কানপুব থেকে বেড়াতে এসেছিল । যাবার আগের রাত্রিতে সে কথায়- কথায় ঠাট্টা করেছিল, জামাইবাবু, চেহারাখানা যা রেখেছ, এখনে তো দিব্যি আর একবার বিয়ের পিড়িতে ঘসিয়ে দেওয়া যায়। স্বয়স্তুবাবু ফিরে রসিকতা করেছিলেন, সবই তোমার দিদির হাতযশ, আমার কোনো কেরামতি নেই | . স্ত্রীর দিকে চোখ পড়তে দেখেন থমথমে মুখ তাঁর । পরদিন বিকেলে বারান্দার রেলিংয়ে ঠেস দিয়ে রাস্তার দিকে চেয়ে ১৬,



Leave a Comment