শ্মশান-বাসিনী [সংস্করণ-৪] | Samsan Basini [Ed. 4]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
উদ্দেশ্য সাধন | ১৩ হইল, মাতাকে বপিলাম “আমাকে আজই শ্বগুর-বাড়ী পাঠাইয় দাও ।” মাতা স্বীকার করিল না, বলিল, ata সেখানে কার কাছে যাঁইবি শতনল! তোর দশ বার বংসর হইল বিবাহ দিয়াছি, ahs একদিনের জন্য কেহ কোন খবর লইল না। শগুনিতেছি স্ুরেন্দর আবার বিবাহ করিয়াছে,--সতন্তান হইয়াছে, আর কি সেখানে স্থান পাইবি ? পাঁচটা না,--সাতটা না; তুই আমার একটি মেয়ে, যেমন করিয়াই হউক তোর মোটা ভাত নোঁটা কাপড় ঈশ্বর কুলাইয়া দিয়নন। তুই আদরের মেয়ে হয়ে সেখানে faa সতা সতিনের মঙ্গে ঘর করিতে পারিবি না। তোকে পাঠাইয়া আমিও নিশ্চিস্ত হইয়া গাকিতে পারিব at ;-- তবে যদি কথনও স্বরেন্দ wae আসিয়া! লইয়া যায় তাহা হইলে নিবারণ করিব aly আমি মার পায় ধরিয়| কত অনুনয় বিনয় করিলাম, কত কঁাদ্দিলাম, কিছুতেই মা স্বীকৃত হইলেন না। পিসী মা বলিলেন, শতদলের ম্লান হইয়াছে, আপন tel বুঝিয় লইতে শিখিয়াছে,--ও যখন আপনা হইতে শ্বস্তর বাড়ী যাইতে চাহিতেছে উহাকে পাঠাইয়া দাও। ওকি এখানে এক WI খাইতে পাইবে না বলিয়া! যাইতে চাহিতেছে। মাতা আর কোন আপত্তি করিলেন না, আমাকে পতিগৃহে পাঠাইয়া দিলেন। আমার শ্বশুর বাড়ী বর্ধমান। আমাদের বাটি হতে প্রায় দশ cart একটি পরিচারিকা সঙ্গে করিয়া বেলা ছুই প্রহ- রের সময় শ্বত্তরের বাটীতে পৌছিলাম। প্রথমতঃ শ্বাশুড়ী ঠাকুরাণী আমাকে চিনিতে পারেন নাই, পরিশেষে পরিচারি- কার মুখেই আমার বিশেষ পরিচয় পাইলেন। আমি দশ দিন থাকিলাম--এ দশ দিনের মধ্যে স্বামীর সহিত আমার কোন ও (২)



Leave a Comment