বইয়ের লেখক
khitish Ray - ক্ষিতীশ রায়,
Prabodh Chandra Bagchi - প্রবোধচন্দ্র বাগচী,
Prabodhchandra Sen - প্রবোধচন্দ্র সেন,
Sudhirchandra Roy - সুধীরচন্দ্র রায়
Prabodh Chandra Bagchi - প্রবোধচন্দ্র বাগচী,
Prabodhchandra Sen - প্রবোধচন্দ্র সেন,
Sudhirchandra Roy - সুধীরচন্দ্র রায়
বইয়ের আকার
11 MB
মোট পৃষ্ঠা
190
ধরণ
For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)বুদ্ধদেব ৩ শুনে সিদ্ধার্থের মন ব্যাকুল হয়ে উঠল। তিনি ভাবতে লাগলেন :
মানুষের কেন এমন হয়। তার আর শহর দেখা হল না ।
সেদিনকার মতে তিনি ঘরে ফিরে এলেন | আর-একদিন নগর-ভ্রমণে বেরিয়ে তিনি দেখতে পেলেন
একজন MPR লোককে | তার শরীর বিকৃত হয়ে গেছে, সে
যন্ত্রণায় ছটুফট্ করছে। রাজকুমারের আর বেড়ানো হল না। তিনি
বুঝলেন, মানুষের শরীর থাকলেই এইরূপ অস্মুখে ভুগতে হয়। তৃতীয় দিন রাস্তায় তার চোখে পড়ল এক মৃতদেহ ।
খাটের উপর শুইয়ে লোকেরা তাকে শ্মশানে নিয়ে যাচ্ছে,
আর তার আত্মীয়স্বজন তার পিছনে কাদতে কাদতে
চলেছে। কুমার এর পূর্বে কখনো মরা মানুষ দেখেন নি.। এই
প্রথম তিনি বুঝতে পারলেন, প্রত্যেক মানুষকেই WATS Bz |
তার মন গভীর ব্যথায় পূর্ণ হয়ে উঃল। রাজপ্রাসাদের
আমোদ-প্রমোদ তিক্ত মনে হল । মানুষ কেন বৃদ্ধ হয়, কেন
সে অস্ুখবিস্থখে ভোগে, কেনই বা সে মরে-- এইসব ভাবনায়
তিনি ব্যাকুল হয়ে উঠলেন । এই সময়ে আর-একদিন
বেড়াতে গিয়ে সিদ্ধার্থ দেখতে পেলেন এক সন্ন্যাসীকে | তিনি
পুর্বে কখনো এমন লোক দেখেন নি। তাঁকে জিজ্ঞাসা করে
তিনি জানতে পারলেন, সংসারের ছুঃখকষ্ট কী করে দূর করা
যায় সেই ভাবনাতেই তিনি সঙ্ল্যাসী হয়েছেন-- আর তিনি
সেই সত্যের অনুসন্ধান করছেন a জানলে পৃথিবীর সব জানা
যায়, কিছুই আর জানতে বাকি থাকে না। সিদ্ধার্থ তার
পথের খোঁজ পেলেন | রাজপ্রাসাদের বিলানিতা তার জন্য নয়,