For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)ঙ৬ লোক-শিল্পের পটভূমি জাতির অস্তিত্ব সম্বন্ধে প্রাচীন awoke প্রমাণও আবিষ্কৃত
হতে পারে | রাজসাহী জেলার পাহাড়পুর থেকে যেদিন বেশ উচু একটা
জঙ্গলে ঢাকা মাটির ঢিবি থেকে AMT ২র্মপালের প্রতিষ্ঠিত বিখ্যাত
সোমপুর বিহারের ধ্বংসাবশেষের সন্ধান আবিষ্কৃত হল, সেদিন
বাংলার ইতিহাস সন্ধানীদের মহলে বিস্ময় কিছু কম হয়নি।
এখানকার সর্বতোভদ্র ধরণের মন্দির ভারতের ধ্বংসাবশিষ্ঠ
মন্দিরগুলির মধ্যে বিশেষ উল্লেখযোগ্য ; কারণ দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায়,
বিশেষ করে ব্রম্মদেশে এবং যবদ্বীপে যে ধরণের বৌদ্ধ মন্দিরের
অস্তিত্ব দেখা যার সেগুলির অধিকাংশ এই পাহাড়পুরের মন্দিরেরই
আদর্শে নিগিত 1) যে দেশ থেকে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় এই আদর্শ
পরিগৃহীত হয়েছিল সেই দেশে পাহাড়পুরের মন্দির ছাড় এই
আদর্শের আর কোন উল্লেখসমোগ্য স্থাপত্যের নিদর্শন তা পর্যন্তও
পাওয়া যায়নি। (পূব ভারত তথা বাংলাদেশের সঙ্গে এক সময়ে
দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার যে খুব নিকট CIA প্রতিষ্ঠিত ছেল
পাহাড়পুরের মন্দিরটি তার sawn নিদর্শন ) এই প্রসঙ্গে আর
একটি ঘটনার উল্লেখ করা যেতে পারে; দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার মালয়
উপদ্বীপের সমুদ্রে/পকূলে কিছুদিন পূর্বে একণানি শিলালেখ পাওয়া
যায়; এই লেখখানিতে ভারতভূমিতে অবস্থিত রক্তমৃত্তিক। বিহারের
প্রতি কৃতজ্ঞতা Asm করেছেন একজন নাবিক; নাম মহানাবিক
বুধগুপ্ত। অনেকে এই নাবিককে বঙ্গদেশের অন্তর্গত কর্ণসুবর্ণের
অধ্বোসী ছিলেন বলে অনুমান করেন । বাংলার পুচলিত সংস্কারে.
উপক্থা ও কি্বদস্তীতে বাঙ্গালীর বাণিজ্যিক সমৃদ্ধির পরিচয় প। ওয়া
যায়। « বাংলার মন্দিরের নক্সার সঙ্গে yA SACHA এবং যবদ্বীপের
মন্দিরের অদ্ভুত সাদৃশ্য লক্ষ্য করলে, মালয় উপদ্বাপের সাগরোপকূুলে
বাঙ্গালী নাবিকের উপস্থিতির পরিচয় পেলে কি্বদন্ভীর কাহিনীগুলিকে
আর সম্পূর্ণ অলীক বলে মনে হয় না। স্থদূর অতীত কাল
থেকে পালরাজাদের রাজত্বকাল পর্যন্ত বাংলার সঙ্গে বাহিরবিশ্বের