ভারতের মুক্তিসাধক | Bharater Muktisadhak

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
> রা্ট্রগুরু স্বরেন্দ্রনাথ তাঁর-কোন জনপ্রিয়তা ছিল না। বরং যে সুরেন্দনাথ একদিন জন- প্রিয়তার শীষদেশে ছিলেন, শেষ জীবনে তিনি জনমতের বিরুদ্ধে যাওয়ায় জনতার হাতে তাঁকে অনেক সময় লাঞ্ছন। পর্যন্ত সহ করতে হয়েছিল। বিগত মহাযুদ্ধের সময় হিন্দু মুসলমান নির্বিশেষে ভারতীয় জনগণ ব্রিটিশ গভর্ণমেণ্টের যুদ্ধ-প্রচেষ্টায় সাহায্য করেছিল ৷ তাদের মনে আশা ছিল যে যুদ্ধে জয়ী হলে ব্রিটেন ভারতকে অনেকট। পরিমাণ স্বায়ত্তশাসন দেবে। শেষ পর্যন্ত ব্রিটেন যুদ্ধে জয়ীও হল--কিন্তু ভারতের কপালে জুটল ১৯১৯ এর মণ্টেগু-চেমস্ফোর্ড শাসন-সংস্কার! ভারতের এই নতুন শাসন- স্কার নির্ধারণের ore বিলাতে যে জয়েন্ট পার্লামেন্টারী কমিটি বসেছিল, weary তার অধিবেশনে যোগদানের see ইংল্যাণ্ডে গেছিলেন। স্থরেন্ত্রনাথ প্রমুখ qual নেতারা এই শাসন-সংস্কারে ABD হলেও, অগ্রগামী ভারতীয় জনমত তাতে AS হতে পারে নি । fans থেকে ফিরে এসে weal দেশের পরিবরতিত রাজনৈতিক আবহাওয়া দেখে বিস্মিত হয়ে গেলেন। কংগ্রেসের সবভি রতীয় নেতারূপে এক সময়েই মহাত্মা গান্ধার আবিতাব। মহাত্ম। গান্ধীর নেতৃত্বে কংগ্রেস তখন ব্রিটিশ গভণ্ণমেণ্টের বিরুদ্ধে অসহযোগ আন্দোলন প্রবর্তনের কথা ভাবছে। মুমলমানদের সরকার-বিরোধী থখিলাফৎ আন্দোলনের MIG এই মময়। বাংলা দেশের জনমত এবং যুবক সমাজের চিত্তজয় করে বসে 'সাছেন দেশৎ্স্ধু চিত্তরঞ্জশ । Seat গভর্ণ- CASA সঙ্গে হুরেন্দ্রনাথের সহযোগিতার আহ্বানে কান দেবার মত ধৈর্য কারও ছিল না। চতুর্দিকে একটা তুমুল বিক্ষোভ ও উত্তেজনার আবহাওয়াঁ। ১৯২১ খৃষ্টাব্দের ১লা জানুয়ারী স্থরেন্দ্রনাথ স্যার উপ/ধিতে faves হজ! এই সময় তিনি বাংলা গভর্ণমেণ্টের স্বায়ত্তশাসন ও স্বাস্থ্য সিভাগের



Leave a Comment