স্বাধীনতার অঞ্জলি | Swadhinatar Anjali

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
ye স্বাধীনতার অঞ্জলি একটি একটি করে এর সঙ্গে মিশে গেল । কিন্তু এ সোসাইটি বেশি দিন স্থায়ী হল না। তখনকার আইন ছিল, ইংরেজরা অপরাধ করলে তাদের বিচার হবে একমাত্র কলকাতার স্থপ্রীম কোটেণ। এ সময়ে ইংরেজরা ব্যবসা-বাণিজ্য করতে এসে দেশের নানাস্থানে ছড়িয়ে পড়েছিল। অনেকে নীলচাষ করতে গিয়ে এদেশে জমিদারী তালুকদারীও কিনে বসেছিল । তারা দেশের দূর- দুরাস্তে থেকে কালা আদমিদের উপর যথেচ্ছ অত্যাচার চালাত; কারণ, তাদের বিচার এ এক aay care aw আর কোন বিচারালয়েই হতে পারত Ai তখন বড়লাটের আইন-সচিব ছিলেন ড্রিঙ্ওওয়াটার বীটন (বেথধুন সাহেব )। তিনি এসব বেসকারী ইংরেজদের উপদ্রব নিবারণেব জন্য মফঃস্বলের যে কোন ফোজদারী আদালতে এদের বিচারের জন্য এক আইন করবার প্রস্তাব করেন। Mowe এই আইনের নাম দেয় “কালে আইন? (Black Act)! এ নিয়ে তখনকার খ্ে্বেতাঙ্গ-সমাজ এক বিষম হুলুস্কুল বাধিয়ে তুললে । প্রধানজঃ শ্বেতাঙ্গদের এ অন্যায় দাবীর বিরুদ্ধে Foray জন্যই wate দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের সম্পাদকতায় গড়ে উঠল 'ঠাশনাল এসোসিয়েশন? ১৮৫১-এর ১৪ই সেপ্টেম্বর। এর দেড় মাস পরে এ একই Cray ২৯শে অক্টোবর স্থাপিত হল “বৃটিশ ইণ্ডিয়ান এসোসিয়েশন'। এরও সম্পাদক হলেন wate দেবেন্দ্রনাথ, আর সভাপতি হলেন রাজা রাধাকান্ত rt বাহাছুর। কলকাতার সকল বিশিষ্ট বাঙ্গালী এ সভায় যোগ firey একে শক্তিশালী করে তুললেন। এ থেকেই শ্বেতাঙ্গদের সাথে ভারতীয়দের ভেদ Go হয়ে উঠল; কারণ এ সভায় কোন থ্বেতাঙ্গকেই নেওয়া হল না। এ সভার উদ্দেশ ছিল ভারতের রাজনৈতিক স্বার্থরক্ষা। seek ইংরেজদের কোলাহলে বেথুনের আইন আর হতে পারল না; কিন্তু এ সময় থেকেই বাঙ্গালীর মনে ভারতের রাষ্ট্রনৈিতিক অধিকার স্থাপনের ow সর্বভারতীয় এফটি প্রতিষ্ঠানের কল্পনা জেগে উঠল এবং তার ফলে মাস্ররাজে বৃটিশ ইণ্ডিয়ান



Leave a Comment