ভারতবর্ষ [বর্ষ-২৭] [খণ্ড-২] | Bharatbarsha [Yr. 27] [Vol. 2]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
১৯৪ wwe ww owe oe ow বর্তমানে আমাদের দেশে এলুমিনিয়াম' ধাতুর কিরূপ Bs প্রচলন হইতেছে তাহা সকলেই লক্ষ্য করিতেছেন। এরূপ * অবস্থার অবসান না হইলে দেশের আখিক উন্নতি যে বিশেষ ব্যাহত হবে তাহা Fass অঙন্গমেয়। এই বৈদ্যুতিক শক্তির প্রজনন ও প্রসার লাভ হইলে এলুমিনিয়াম ধাতু নিষ্কায়ণ ব্যতীত অপরাপর লৌহ, Ga—fiea বা নানা প্রকার fafets ধাতুর প্রস্তুত ও ঢালাইকার্্য সহজেই : প্রচলিত হইবে। Saal হইতে বৈদ্যুতিক শক্তির উৎপাদন- “sth যাহাতে অচিরে সফল হয় সে বিষয়ে মরকারের বিশেষজ্ঞগণের মনোযোগ দেওয়া কর্তব্য । পূর্বোক্ত আলোচনার ফলে আমরা পরিশেষে এই মিদ্ধান্তে উপনীত হই যে, বাংলার রাণীগঞ্জ ক্ষেত্রে যে কয়লা- সম্পদ আছে তাহার সম্পূর্ণ উদ্ধার ও সম্যক ব্যবহার করাই আমাদের সর্বতোভাবে উচিত। এই উদ্দেশ্য সিদ্ধ করিতে হইলে কয়লা-সম্পকীয় নানা প্রকার শিল্পের প্রতিষ্ঠান যাহাতে afb প্রবর্তিত হয় সে বিষয়ে আমাদের বত্নবান হইতে হইবে; কারণ এ বিষয়ে যত বিলম্ব হইবে তত কলয়লা- arama পরমায়ু হ্রাস প্রাপ্ত হইতে থাকিবে। এই ভার্মতভূলম ‘sal উচিত। L t t [ ২৭শ বর্য-২য় থগু-১ম সংখ্যা কা কা সা কা সালা FOSS OO OD সকল প্রতিষ্ঠানের Bra কয়লার অপব্যবহার ও নানা প্রকার আছুযঙ্গিক পদার্থের অপচয় নিবারিত হইবে। এই প্রবন্ধে যে সকল শিল্প প্রতিষঠানের কথা কল্পনা করা হইয়াছে তাহাদের সুবিধা সম্বন্ধে অনেক কথাই উল্লেখ sal হইয়াছে এবং তাহাদের YoU ও প্রারস্ভকালে যে কিছু বাঁধা fag বা অন্তরায়ের সম্মুখীন হইতে হইবে তাহারও কিছু আভাস দেওয়া হইয়াছে। তবে কোনরূপ মহৎ উদ্দেশ্য লইয়৷ কর্মক্ষেত্রে ত্ববতরণ করিলে বাধা বিদ্ব wen Ge যে সমবেত চেষ্টার GiB হইবে না এরূপ মনে হওয়াই স্বাভাবিক এবং দেশের জনসাধারণ ও সরকারের সহাভূতি ও সাহায্য পাইলে এ সকল অন্তরায় সহজেই দুরীভূত করিতে পারা WR এ মম্বন্ধে সৰিশেষ আলোচনার জঙন্ত ধনী ব্যবসায়ীগণের অগ্রসর হওয়া একান্ত কর্তব্য ও বৈজ্ঞানিকগণের afew পরামর্শের ফলে কি ভাবে প্রতিষ্ঠানের wal হইতে পারে তাহা স্থির এ কারণে বিশেষজ্ঞ ও ব্যবসায়ীর সংযোগে একটা কমিটা গঠন করিয়া এ সকল বিষয় পুঙ্খাহপুজ্খরূপে আলোচিত হওয়া উচিত । এদিকে সকলের মনোযোগ আকৃষ্ট হইলে কিছু সুফল লাভ হইবে সন্দেহ নাই | তুমি আর আমি খ্রীপ্রদ্যোৎকুমার রায় তোমাতে Bates বাঁহিব at ধরণীর মাঝে আমি ata তুমি আজি এ মধুর রাঁতে আর যেনো কেহ নাই-_ আমি গাব গান শুনিবে গো তুমি . মিলন মধুর টাদিনীর রাতে-- রহি মোর সাথে'সাথে ॥ তোমারে নিকটে চাই ॥ পুলকিত হবো তুমি আর আমি-_ গগনে গগনৈ বাজিবে শঙ্খ শুনিয়া নদীর tta— « পুষ্প ঝরিবে শিরে-_ তোমার আমার মাঝথানে প্রিয়-- এসো প্রিয় এসো, আরো! সরে এসো থাকিবে না ব্যবধান ॥ আমার কাছেতে ধীরে ॥ সব কোলাহল থেমে যাক প্রিয় " সবকিছু দুরে থাক-- তুমি আরুূআমি, অমি আর তুমি এই শুধ থেকে যাক ॥



Leave a Comment