বাংলায় নবচেতনার ইতিহাস (১৮২৬-১৮৫৬) | Banglai Nobochetonar Itihas (1826-1856)

গেজেটে” এক চিঠিতে লেখেন, আমোদপ্রমোদ ও ফ্যাশনের afeaaty অল্পদিনের মধ্যেই কলকাতা ইউরোপের অধিকাংশ শহরের প্রতিদ্বন্দী হয়ে উঠবে ।* ভন siren, উনিশ শতকের প্রথম দশকে একটি কবিতায় কলকাত] এশিয়ার ফ্লোরেন্স হয়ে উঠছে, এইভাবে তাকে চিত্রিত করেন। উনিশ শতকের প্রথম দ্বিকেই ব!শণিজ্যকেন্দ্র হিসাৰে; কলকাতা বিকশিত হল, বাড়ির ভাড়া, জমির দাম অনেক- বেড়ে গেল, লোকদমংখ্য!ও বাড়তে লাগল WS) ১৮*-তে কলকাতার উন্নতের জন্ত গবন/র জেনারেল লটারি স্থাপনের প্রস্তাৰ গ্রহণ করলেন | হুতোম কলকাতাকে বলেছিলেন, আজব শহর কলকাতা “AIS বাড়ি জুড়ি গাড়ি নিছে কথার কি কেতা”; 'তত্ত্ববোধিনী” একে 'লাম্পট্য বিদ্যাশিক্ষর, পাঠশালা” হিসাবে দেখেছিল; “সমাচার দর্পণ'কার এখানকার বাবুদের “পালিশ করা জমিদার” বলতে ইতস্তত করেনি। কিন্তু উনিশ শতকের প্রথম তিরিশ বছরের মধ্যে একই সঙ্গে কলকাতা হয়ে উঠল জ্ঞানচর্চার পীঠস্থান ; a হুলে তিরিশের দশকেই কি কবরে কলকাতার কলেজের ছাত্র মিথ্য৷ কথা বলতে পারে না একথা মেনে নিল সবাই ? সঙ্গতভাবেই “কলিকাতা ক্মলালয়'কার ১৮২৩-এই একে “মহানগর Tay ভূষিত করেছেন। ১৮২৪-এ জেমস্‌ আ্যাটকিন্সন একটি কবিতায় একে “প্রাসাদ নগরী” হিসাবে চিত্রিত করার পৰ, ১৮৩০-এ 'ক্যালকাটা ম্যাগাজিনে'র এক প্রতিনিধি এর প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে বললেন, অতীত দিনের কবি ও অন্যান্যরা ট্রয়, she বা রোম সম্পর্কে যা বলেছেন বা করেছেন, তাঁ আমাদের এই কলকাতা সম্বন্ধেও সত্য । অর্ধ- শতাব্দীর মধ্যেই এই শহর কনস্টানটাইনের রাজধানীর মতো জগতের বিশ্বময়, আর মাহুযের সহুষ্টিফমতা ও ধৈর্যের এক BAS উদাহরণ হয়ে Grace |? কী ছিল কলকাতা আর কী হয়ে উঠতে চাইল ৷ অষ্টাদশ lala একেবারে শেষপর্যস্ত ইংরেজরা কলকাতায় শুধু আফ্রিক/ন দাসই কেনাবেচা করত না, নিজেদের ates তাদের সম্ভান উৎপ[দনশ্বৃদ্ধির ব্যবস্থাও করত it Awan ছিল wales! এমনকি কোনো দাস. © ‘Selections from Cal, Gazettes’, ( Vol. 1), W.S. Seton Karr, p. 27. 8 ‘'The City of palaces’, ‘The Calcutta Magazine and Monthly Register’ (Vol II), 1830, P. 763. é ‘Echoes from old Calcutta’, Busteed,p. 120. F. N.