কায় কল্প | Kay Kalpa

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
PIAS দিনে এসব গ্রীতি-উপহার-টুপহার ছিল না--তোমার ঠানদি বেচারী afoot হয়েছে বলতে হবে তো? আজকাল যখন এসব হয়েছে, তখ্ন হবে তোমার একটু CRAG, তা--আর তেমন wafacy হয় নোলকটা-ম্লটা নাহয় বসিয়েই দিও। আর দেখ,-_ইয়ে- আমার নামেই দেবে, বুঝলে তো ?--মানে, আমি যেন abl লিখে নাতবউকে:**” ভাবের আপন বেগেই বোধ হয় ঘোরটা কাটিয়া গেল । ঠাকুরদা যেন একটু লজ্জিতভাবে হঠাৎ দীাড়াইয়া উঠিয়া বলিলেন, “বড্ড রাত হয়ে গেল, তাই তো! আচ্ছ উঠি তাহ'লে এখন । যেমন হয় একটা লিখে দিও, নেহাৎ খালি যাবে? তাই বলতে এসেছিলাম।” waata কাছে fata একটু দীড়াইলেন_ একটু ইতস্ততঃ ভাব; তাহার পর ফিরিয়৷ আসিতে আসিতে বলিলেন, “কি দিব্যি পদ্ধটি এখনই বললে শৈলেনভায়া! দাও তো একটা চিরকুটে লিখে । আর কিছু নয়, একটা ভালো জিনিস উঠলো তোমার মনে- তুলে গেলেই তো গেল নষ্ট হয়ে, তার চেয়ে ভাবলাম লিখে রেখেই দেওয়া যাক্‌ না কাছে 0” , কবিতাটি লিখিয়! দিলাম, আরও খানিকটা শাখাপল্লবে বিস্তরিত করিয়া; নোলক-প্রশস্তি শেষ হইলে মলেরও খানিকটা বন্দন) গাথিয়া দিলাম। তাহার পরদিন সকালে গ্রীতি-উপহারের জন্য কাগজ-কলম লইয়া বসিলাম। কবি নই, তায় সরস্বতীর এলাকার মধ্যে প্রীতি-উপহারের মতো অমন অপ্রীতিকর কিছু নাই। নিতাস্ত যদি অজয় আর তাহার নববধূ লইয়াই হইত, তাহা হইলে বসিতাম না; কিন্তু ব্যাপারটা তো ঠিক তাহাই নয়। অর্ধশতাবী পূর্বেকার একটি এগারে বছরের নোলক-পর! মেয়েকে ঠাকুরদা নবযুগের নববেশে TSA আবেঞ্জনীর মধ্যে আবার নৃতন করিয়া গৃহে প্রতিষ্ঠিত করিতেছেন, যে-গৃহ বোধ হয় এবার Bez একদিন ওপারের আহ্বানে ছাড়িয়া যাইতে হইবে। কালকের নৈশ কাব্য-অভিযানের গোড়ায় এই কথাটাই ছিল, ঠাকুরদা! না-চাহিয়াও ব্যক্ত করিয়া ফেলিয়াছেন। ভাবিলাম, জীবনে অন্ততঃ একবার নাহয় কবি হওয়ার চেষ্টাই করা ss না। এতেও যদি কবিতা না আসে তো আসিবে কিসে 1 v



Leave a Comment