চীনের কালজয়ী কিশোর গল্প | Chiner Kaljayee Kishor Galpa

আমি বললাম, “নিশ্চয়ই । আমি ভেবেছিলাম ওর! তোমাকে শেষ sta দিয়েছে ।” খুদে ছোকরা ওর মাথা তুলল। ওর কানটা আমার বুকের মধ্যে চেপে ধরল। তারপর হাততালি দিতে দিতে চিৎকার করে বলল, “তাই তো, তোমার বুক যে এখনও ধরফয় করছে |” আমি ওর এ সপ্রতিভ বড় বড় চোখ দুটোর দিকে তাকালাম। তীষণ প্রাণোচ্ছুল ছেলে। আমি ওকে বেদীতে তুলে নিলাম। ওর ছাতাহীন জ্যাকেটট|] নেই। ওর মাছ ধরার বাক্সটাও নেই, আর ওর প্যান্টটা স্থাটু অবধি গোটানেো। সমস্ত শরীর থেকে জল চুইয়ে পড়ছে। ঢ্বেখে মনে হচ্ছে একটা বাচ্চা ইাস যেন এই মাত্র জল থেকে উঠে এল | আমি বললাম, “তুমি কি ভাবে ফিরে এলে, বলতো ?”” ছুটুমিভরা৷ চোখে ছেলেটি উত্তর দিল, “আমি প্রথমে আমার মাছ ধরার বাক্সটাকে মাটি ভি করলাম। তারপর সেটার ওপরে আমার দাদা জ্যাকেটটা চাপিয়ে fara নদীতে ছুঁড়ে দিলাম। ফলে একটা Bis করে শব্ধ হল। শত্রু সৈন্যেরা আমার সাদা জ্যাকেটটা cacy সচকিত হয়ে চিতকার করে বলল, 'একজন অষ্টম বাহিনীর সৈন্য পালাচ্ছে ! ওরা এঁ বাক্সটার পিছু ধরে নদীর তীর বেয়ে দোঁড়তে লাগল এবং সেটার face গুলি ছুঁড়ে চিৎকার করে বলতে লাগল, “ওকে জ্যান্ত ধর! ওরা! অনেকটা দূরে চলে না যাওয়া পর্যন্ত আমি নলখাগড়ার মধ্যেই লুকিয়ে ছিলাম। তারপর এক দৌঁড়ে বাড়ি চলে এলাম 1” আমি না হেসে পারলাম না। খুড়িও থাবার নিয়ে ঘরে pacar | তিনিও তার ছোট ছেলের গল্প স্তনে হাসতে আরম্ভ করলেন । কেবল ছোট ছেলেটাট ছাসল না, বরং তার চোখ Boi বড় বড় করে সে বলল, “|i ষদি আমার একট] মেশিনগান থাকত না, আমি ওদের গুলি করে নদীতে ফেলে দ্বিতাম। আর কচ্ছপের| পেট ভরে ওদের খেতে পারত ।” “তোমার নাম কি খোকা?” আমি তাকে প্রশ্ন করলাম। সে তার UG কাত করে নাম বলার পরিবর্তে আমায় প্রশ্ন করল, “তোমার নাম কি 9” আমি যখন বললাম cy আমার পদবী হচ্ছে মা (ঘোড়া ), সে তার as দুটোকে মাথার উপর তুলে শিং-এর মতো করে ধরল। তার মুখটা ফাক করে HG] বাছুরের মতো ডেকে উঠগ। তারপর Ch তার ছুহাতে আমার গলা ১৬