ভারতীয় বিজ্ঞানচর্চার জনক জগদীশচন্দ্র | Bharatiya Biggyan Charchar Janak Jagadish Chandra

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
ভারতায় বিজ্ঞানচচা'র জনক SoH Org q হয়েছিল, “যাঁদও দ:জন 'নেঁটভ' ঘটনাচক্কে উচ্চাশক্ষায় শাঁক্ষত হয়ে লণ্ডন থেকে M. D. পাশ করে এসেছে তবুও কোনভাবেই এদের কোন উচ্চ পদে চাকুরী দেওয়া চলে না। তাহলে অন্যান্য “নেটিভরা” উচ্চাকাজ্খী হবে।” SU MOUSE প্রথম SAS TI হিসেবে এ সংগ্রামে GAT হতে সময় লেগোছল (তিন বছর আর নয় বছর কেটোছিল প্রয়োগশালাকে পরীক্ষার উপযুন্ত করতে | তবে এ সময়ে জগদীশ: ন্দ্রের এব1ট পকেট ডায়রীতে তাঁর গবেষণাম্‌লেক [oe ধারার সাক্ষ্য মেলে । GIANG Ger এক Wario Slag নিজস্ব সাত্ম-আলাপনের দাললে পাঁরণত হয়েছে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, এ ডায়রীর ব্যাপারটি প্রথম জানা যায় আচায*“জগদীশচন্দ্রের মহাপ্রয়াসের পর। ১৯৫৮ সালে। ডায়রীট ১৮৮৫ সালের। ৫ই মাচণ্রাঁববার। ছ্টিরাঁদনে বসে লিখছেন তরুণ GoM MOREE TAT HO যে অফুরন্ত সোৌরশাঁন্ক নষ্ট হয় তা কোনও উপায়ে কাজে লাগানো যাইতে পারা যায় কনা, তাহা লইয়া আমি অনেক ভাবিতোঁছ । অবশ্য গাছপালা সোরশান্তকে কাজে লাগায় । fey as প্রবহমান সোরগান্তকে সরাসাঁর কাজে লাগাইয়া সৌর এজন ( যাহা একট তাপ alan ছাড়া feaB নহে ) তৈয়ারী কারবার চেষ্টা হইয়াছে । যে-কোনও সংযোগস্থলে তাপ প্রয়োগ BIRT আমরা SICA TSS প্রবাহও পাইতে পাাঁর । কন্তু এই রকম তাপ-বৈদ্যণাতক ব্যাটারী প্রকৃতপক্ষে কোনও কাজেই লাগে না। প্রচুর শাঁন্তও পাঁরবহনের সময় av হয়। এখন আমার ঁচন্তা সোরশন্তকে সরাসাঁর বিদ্যৎপ্রবাহে র্‌পাস্তারত করা বাইতে পারে কিনা । 'ক্লোরোঁফলের সাহায্যে সূ্যবণাকরণ কাব/ন-ডাই-অন্মাইডকে 1বঁশ্মচ্ট কাঁরয়া BAA জমা করে এবং ইহার ফলে Kincticenergys# পাঁরণত হয় Potential চ্যা০18%-তে। 'এই রাসায়নিক ভাঙাগড়ার প্রক্রিয়ায় লাল Rory রং-এর সূর্য -রাঁশ্ম সব থেকে উল্লেখযোগ্য ভুমিকা গ্রহণ করে। ধরা যাউক, ভাঙার জন্য কার্ব-ন- ডাই-অন্মাইড পাওয়া গেল না। তাহা হইলে শোষিত সৌরশাঁন্ত ?কর:প লইয়া নির্গত হইবে? সম্ভবত, তাপশান্তর:পে | fag onfas ya's হইতে আমরা কি বৈদ্যযাঁতক ats পাইতে পার ?' এ বষয়ে ডায়রীতে আর কিছু লেখা নেই । তবে য়য়েছে 'কছ খসড়া । খসড়া aloes দেখলে দেখা যায়, এই সমস্যাটি face জগদণশচন্দর সে সময় বেশ কিছ]কাল মনোযোগ দিয়োছলেন। *আলোকের প্রবহমান শান্তকে জগদীশচন্দ্র Kinetic Energy বলেছেন।



Leave a Comment