স্বাধীনতার রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম [খণ্ড-২] | Swadhinatar Raktakhayi Sangram [Vol. 2]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
ঙ৬ স্বাধীনতার রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম মণ্টেগু-চেমস্ফোর্ডের রিপোর্টের উপর ভিত্তি করিয়া নূতন শাসন- সংস্কার আইন পাশ হওয়ার পূর্বেই এই আইনটি পাশ হওয়ায় ভারতীয়- গণের হস্তে ক্ষমতা-হস্তান্তর সম্পর্কে বুটিশ গভর্ণমেণ্টের আন্তরিকতা ও সদিচ্ছায় সকলের যংপরোনাস্তি সন্দেহ উপস্থিত হইল এবং সক্লেই পূর্ব হইতেই বুঝিতে পারিল যে, নূতন আইনেও ভারতীয়গণের স্বাধীনতার পথে বিশেষ কোনও অগ্রগতি সাধিত হইবে না। রৌলট আইন ভারতীয়গণের চরম steal এবং ইহা তাহাদিগের বিকুদ্ধে চ্যালেঞ্জ স্বরপ। তাই এই আইনের বিরুদ্ধে ভারতে WEE Sig গণ-বিক্ষোভ দেখা দিল । যুদ্ধের পর নিজেদের দেশ শাসনের জন্মগত অধিকার লাভের Way স্বপ্নে ভারতীয়গণ qty আনন্দে বিভোর, তখন ইংরাজগণ নিজেদের প্রতিশ্বুতির arta প্রতিপন্ন ofan তাহাদিগের অধীনতার নাগপাশ আরও দৃঢ় করিবার ব্যবস্থা করিল। Bates রঢ় আঘাতে ভারতীয়গণ তাহাদের বাস্তব অবস্থা সম্বন্ধে হইল সচেতন এবং sar যে, যুদ্ধের সময়কার অবস্থা ও তাহার পরবর্তী অবস্থা এক are বৃটিশ গভর্ণমেণ্টও কিন্তু বিশ্বৃত হইয়াছিলেন যে, প্রথম মহাযুদ্ধের পর ভারতীয়গণেবও মানসিক অবস্থার যথেষ্ট পরিবর্তন সাধিত হইয়াছে । বিশেষতঃ যে বিপ্লবান্দৌলন দমনকল্পে আইনটি মুথ্যত: রচিত, সেই বিপ্লবান্দৌলন Seater আপনা হইতেই স্তিমিত হইয়া পড়ায়, উহা! দমনের জন্য এরূপ কঠোর আইন নূতন করিয়! প্রণয়নেরও কোনও প্রয়োজনীয়তা ছিল ai | কংগ্রেসে এই সময় বামপন্থীদের শক্তি বৃদ্ধি পাইতেছিল । ছয় বৎসর কারাদণ্ড ডোগ করিয়। ১৯১৪ সালে তিলক মুক্তিলাভ করেন এবং ১৯১৫ সালে কংগ্রেসে যোগ দেন | দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশও এই সময় কংগ্রেসে যোগদান করিয়াছিলেন এবং লালা লাজপৎ রায়ও আবার ফিরিয়া গেলেন CATA | ১৯১৮ সালের আগষ্ট মাসে বোদাই-এ সর্বপ্রথম কংগ্রেসের



Leave a Comment