বইয়ের লেখক
Francois Mauriac - ফ্রাঁসোয়া মরিয়াক,
Jayanta Kumar Bhaduri - জয়ন্তকুমারী ভাদুড়ী,
Shishir Sengupta - শিশির সেনগুপ্ত
Jayanta Kumar Bhaduri - জয়ন্তকুমারী ভাদুড়ী,
Shishir Sengupta - শিশির সেনগুপ্ত
বইয়ের আকার
7 MB
মোট পৃষ্ঠা
170
For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)অশ্রুতে ভেঙে পড়ল মেরী। ATA কাচের ওপর একটা ভোমরা
মাথা ঠুকে মরছে। যেন বাইরের নিস্তরঙ্গ নীলাভ সমুদ্বের একটি
মাত্র চঞ্চল দ্যুতি। বিছানার উপর অধরনিয্ন এ যে কিশোরী বাধভাঙা
কান্নায় ভাঙছে তার শরীরে রমণীয় বরণীয় পূর্ণতা এসে পড়েছে তা
দেখবার মান্য কই AACA | তার বেদনায় একটু WTS] দেখায় এমন
একটি মানুষ নেই কোথাও। ঘরের দেয়ালে কাগজের বেগুনী
ফুলগুলো কত দিন ধরে যে এই ঘরের অলঙ্কার হয়ে আছে, তা বোধ
হর কারো মনে নেই । এই যে শহর--এখান থেকে যৌবন চির
নির্বালিত। কোন নিষ্ুুর নিয়তি বুঝি এখানকার বনন্ত-রন নিউড়ে
নিয়ে চলে গেছে চিরদিনের মত । যৌবনের cH Tica না তুমি
পথেপপ্রান্তরে-লোকালয়ে--কোথাও। এই ঘরের পালঙ্কটি যেন অনন্ত
কালের শ্রোতহীন বন্ধ জলের উপর ভানা রুদ্ধকগতি তরণী। এ
পরিবেশে প্রাণ নেই--যৌবন নেই-মাধুরী নেই। আছে শুধু
ইাফিয়ে-ওঠ| মনের দীর্ঘশ্বাস । ভেজা বালিশে ঠোট চেপে মেয়েটি অস্ফুট নাম ধরে ডাকে-_গিল্ন
গিল্স, গিল্স। তিনটি বার তার দেখা পেয়েছে নে এত দিনে।
বনভোজনে একবার । আর ছু'বার লেরে৷ নদীর ঘাটে । আহা, নেই
দু'বারই দেখার মত দেখা হয়েছিল | নিকোলাসের সঙ্গে ঘাটে নাইতে
এসেছিল cH নোনালী চামড়ার উপর জলবিন্দুগুলি রোদ্দুর লেগে
ঝক-ঝক করছিল। মানুষটি যেন গায়ে catata ছিটে লাগা নেকড়ে
বাঘ। তার পাশে নিকোলান স্যাতন্যেতে নোঙরা। গিল্ন তাকে
চেঁচিয়ে নাড়া দিয়ে বলেছিল, পোশাক বদলে আসা অবধি অপেক্ষা
FACS! একটু দূরে এসে দীাড়িয়েছিল নিকোলাস | গিল্ন বলেছিল,
ও ঘর জাগছে দীড়িয়ে। আগাথ৷ এনে যোগ দিয়েছে তার সঙ্গে ।
যা ঘটছে আশে-পাশে সে যেন কিছু দেখেও দেখছে না) আবার ৮