রবীন্দ্রনাথের ছোটগল্প | Rabindranather Chhotagalpo

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
১২ রবীন্দ্রনাথের এই ছুটি উক্তি মিলাইয়৷ লইলে পাই নদীর গানে আর মানুষের গানে বাংলার সমগ্র বাণীরপ। এই সমগ্র বাণীরপের আধার তাহার কাব্য ও ছোটগল্প ৷ ছোটগল্পই এখানে আলোচ্য বিষয় সত্য, কিন্তু যেহেতু সত্য মানেই সমগ্র রূপ এবং যেহেতু সমগ্র রূপের সন্ধার্নেই আমরা বহিরগগত, ছোটগল্পগুলিকে সমকালীন কবিতার সঙ্গে মিলাইয়া৷ মিলাইয়৷ আলোচন৷ করিব । আশা করি, কিছু Wer পাওয়া যাইবে ।১১ তিন ররীন্দ্রসাহিত্যের ইতিহাসের মতো রবীন্দ্রসাহিত্যের একটি ভূগোল কল্পনা করা যাইতে পারে । রবীন্দ্রসাহিত্যের ভূগোল সাধারণভাবে বাঙলা দেশ, কিন্তু এ সাধারণ পরিচয়টাই যথেষ্ট নয়, বিশেষ পরিচয়ের আবশ্যক | জমিদারীর ভার গ্রহণ করিবার আগে সাধারণভাবে বাঙলা দেশ হইতে তিনি রচনার উপাদান গ্রহণ করিয়াছেন। কিন্তু ১৮৯১ সালে যখন স্থায়িভাবে জমিদারীর ভার গ্রহণ করিলেন, একটি বিশেষ ভূখণ্ডের প্রাকৃতিক পরিবেশ ও তথাকার মানবসমাজকে তিনি জানিবার স্থযোগ পাইলেন | এই স্মুযোগ প্রত্যক্ষ রূপ লাভ করিল ১১ রবীন্দ্রনাথের ও পরবর্তাদের ছোটগল্পে প্রধান প্রভেদ এই যে, পরবর্তাদের ছোটগল্প সম্পূর্ণ অভিজ্ঞতার সংক্ষিণ্তসার, তাহাতে BATTS তথ্যকে বাদ দেওয়াই প্রধান qa; আর রবীন্দ্রনাথের ছোটগল্প অপূর্ণ অভিজ্ঞতার আভাস, অজ্ঞাত তথ্যকে WE করাই সেখানে প্রধান সমস্যা; রবীন্দ্রনাথের ক্ষেত্রে কেন এমন হইল তাহা! আগে aaa: তথ্যের অপূর্ণতাকে পূরণ করিবার উদ্দেশ্যে তাহাকে age পরিমাণে কল্পনার মিশল দিতে হইয়াছে। খুব সম্ভব CRS অনেকে তাহার অনেক ছোটগল্পকে “লিরিকধর্মা? বলিয়া থাকেন । পরে এ বিষয়ে আলোচন৷ করিব, এখন প্রসঙ্গাস্তর |



Leave a Comment