আমার কথা [সংস্করণ-১] | Aamar Kotha [Ed. 1]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
C we ] wi, অমৃতলাল ty প্রমুখ ব্যক্তিদের নামের তালিকার পাশে বিনোদিনী দাসীর নাম পাওয়া যায় না। একালের পত্র পত্রিকা ও গ্রন্থে তার সম্পর্কে উদ্লেখের RNY আগের চেয়ে কমেই এসেছে বলা যায়। «Alesse সাদ্্রতিক কোন ছায়াছবিতে ota সম্বন্ধে বিরুত তথ্য পরিবেষণের নজীরও WIE) অথচ এইসব সেকালের পত্রিকায় বা গ্রন্থাদিতে বিনোদিনী সম্পর্কে আরো তথ্য বা মূল্যায়ন-প্রচেষ্টা দেখতে পেলে আমাদের পক্ষে একালে একটি পুর্ণাঙ্গ মূল্য।য়নম সম্ভব হতো। ছুটি পত্রিকায় আমরা কোন সন্ধামই পেলাম না-_ 'ভারতবাসী” ও 'সৌরভ' । অথচ পত্রিকাদ্ধয়ে বিনোদিনীর অন্যান্য রচনা ছাপা হয়েছিল এ-কথার পরোক্ষ উল্লেখ আমরা পাচ্ছি। সেগুলি পেলে বর্তমান সংস্করণে বিনোদিনীর রচনার পরিমাণ আরো বেড়ে যেতে পারতো 'এবং তার সম্পর্কে মতুন কিছু জানা সম্ভব Vol | ‘ane পত্রিকার সম্পাদকীয় মন্তব্যে গিরিশচন্দ্রের একটি উক্তির ( বিনোদিনী ও তারাস্ত্ন্দপীর রচনা-প্রকাশ উপলক্ষে ) উল্লেখ অন্যত্র পাওয়া গেছে। সেটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । “অভিনেতা ও অভিনেত্রী আমার পুত্রকন্যাতুল্য । ই'"হাদের মধ্যে অনেকেই তাল লিখিতে পারেন। তাঁহাদের কোন গুণ অপ্রকাশিত থাকে, ইহা আমার ইচ্ছা! নহে। এই নিমিত্ত ইহাদের রচনা আমি প্রকাশ করিলাম। ইহাতে সভ্য-সমাজ যদি ata afew করেন, আমি গ্রাহ্‌ করিন| ।”--এই উক্তির মধ্যে গিরিশচন্জ্রের মহত্ব ও দুরদৃষ্টির প্রমাণ যেমন পাই, তেমনি জানতে পারি বিনোদিনী ও তারাসন্দরীর মধ্যে অভিনয়-প্রতিভা] ব্যতীত রচনা-প্রতিভাও বর্তমান ছিল। অনেকের মনে প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক যে বিমোদিনী তার আত্মকথা face রচনা করেছেন, না কেউ ( গিরিশচন্দ্র ?) তার হয়ে লিখে দিয়েছেন ! উপরে উদ্ধৃত গিরিশচন্দ্রের মন্তব্য তাদের সন্দেহ কিছু পরিমাণে নিরসন করবে বলে মনে হয়। এ ছাড়া, গিরিশচন্দ্র বিনোদিনীর আত্মকথাকে “তাহার স্বরচিত নাট্যজীবন” বলে উল্লেখ করেছেন (এই সংস্করণের ১২২ পৃষ্ঠা WA)! “আমার কথা যে বিনোদিনীর সম্পূর্ণ নিজের রচন| সে-বিষয়ে আর একটি প্রমাণ উপস্থিত করা যায়। বিনোদিনী গিরিশচন্দ্রের অহরোধেই এই রচনায় হাত দেন। কিন্ত রচনাটিকে মাজিত করে দেওয়ার অন্রোধ করায় গিরিশচন্দ্র জানিয়েছিলেন ঃ “...তোমার সরলতাবে লিখিত সাদা ভাষায় যে সৌন্দর্য্য আছে, কাটাকুটি করিয়া পরিবর্তন করিলে তাহা নষ্ট হইবে। তুমি যেমন লিখিয়াছ, তেমনি atria



Leave a Comment