চতুরঙ্গ [বর্ষ-৩১] [সংখ্যা-১-৪] | Chaturanga [Yr. 31] [No. 1-4]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
১৩৭৬] ভারতীয় এঁতছ্য ৩ দেখা দিল, আজও জীবনের প্রায় সকল CHAS নতুন সন্দেহ ও জজ্ঞাসায় মুখর, Tere আজও CAMA ও আঁভযানের লক্ষ্য ও গাঁত সকলের কাছে স্পষ্ট নয়। প্রশ্নের মাধ্যমেই জ্ঞানের প্রসার। ঁজজ্ঞাসা না করলে কোনাঁদন উত্তর মেলে al তাই প্রশ্ন ও fear চরাঁদনই তারুণ্যের লক্ষণ বলে পাঁরগাঁণত। ভারতবর্ষে' যোঁদন নতুন নতুন প্রশ্ন ও জিজ্ঞাসা দেখা দল, তার অর্থ এই যে সৌোঁদন ভারতবর্ষের যৌবন আবার দীপ্ত হয়ে উঠল। নব- জীবনের আহবানেও বিপদ আছে। তরুণ যোঁদন শৈশব alway করে, সোঁদন সে fees মানতে চায় না, সবাঁকছ্‌ই তার প্রশ্ন, জিজ্ঞাসা ও আনন্দের বিষয়বস্তু । তরুণ স্বপ্ন দেখে যে প্যাঁথবীকে নতুন করে গড়বে। যা Pee পুরাতন, তাই ater এবং ফলে বর্জনীয় একথা ভাবা তরুণের পক্ষে স্বাভাবিক । তার ফলে ster জীবন বা এপঁতহো্যের মধ্যে fe রাখতে হবে fe বাদ দিতে হবে, সে বিচার তরুণ করতে চায় AT! তরুণ শুধু বদ্রোহী নয়, সঙ্গে সঙ্গে ATL, | তাই তরুণের বিদ্রোহ অনেক ক্ষেত্রে আসল গলদকে PMT না করে তার বাঁহংপ্রকাশকে বর্জন করেই ক্ষান্ত হয়। নবযৌর্বনের যে সমস্ত O16, পুনর্যেণীবনে সে সমস্ত ঘাট আরো মারাত্মক হতে পারে। ভারতবর্ষের জীবনে আজ যে চাণ্টল্য ও বদ্রোহ, তাকে যাঁদ সংহত ও নয়ান্যত করা না হয়, তবে নিষ্ফল নৈরাজ্যে তা ব্যর্থ ণ হতে বাধ্য। সংহাঁত ও Tawra জন্য প্রয়োজন বিচার ও বিশ্লেষণ, ব্যাদ্ধর পননঃপ্রাতষ্ঠা। বর্তমান যুগে পৃথবীর সর্বত্রই aie ও বিচারের খালনিকটা অনাদর, উনাঁবংশ শতকে ও বংশ শতকের প্রথমার্ধে বিদেশের ate মানুষের যে ভরসা ও আস্থা, আজ নানা কারণে তা খাঁনকটা শাঁথল, অথচ যে সমস্ত side সমস্যা আজ আমাদের সম্মুখে, শান্ত ও aq বৃদ্ধ ভিন্ন তাদের সমাধানের কথা ভাবা যায় না। একথা ভারতবর্ষের বেলা আরো বেশী প্রযোজ্য। প্রায় দুই শতাব্দীর পরাধীনতার ফলে আমাদের দেশের সাধারণ মানুষ জড়বাদী, অন্যাঁদকে অত্যাঁধক আঁভমানী ও স্পর্শ কাতর। aia বিদ্রোহ করবার wise ছিল না বলে ননজেদের অক্ষমতা ও WATTS বিদেশীর অত্যাচার ও ষড়যন্ত্রের ফল মনে করেছে, নিজের কাজের দাায়ত্ব face Tacw orate | সঙ্গে সঙ্গে অপমানবোধ এত SPH হয়ে উঠেছে যে দেশাবদেশে সবাইকে সন্দেহ করেছে, সমালোচনাকে MAST ভেবেছে, TAA সতর্ক-বাণীকে GSI মনে করে প্রত্যাহার করেছে। পরাধীনতার ফলে Missle যে অবনাঁত, সামাঁজক জীবনে তা আরো বেশী প্রকট হয়ে উঠেছে। সাম্রাজ্যরক্ষার স্বার্থে ইংরেজ ভারতবর্ষের ইাঁতহাসের বিকৃত ব্যাখ্যা করবে এটা হয়তো স্বাভাবিক, fers তার ফলে বাঁভশ্র সম্প্রদায়ের মানুষ ননজেদের মানবধর্ম* ভুলে পরস্পরকে হিংসা ও ঁবদ্বেষের চোখে দেখেছে। এই ACHAT ও সংঘাতের আবহাওয়ায় AAPA ও পুনরাব্াত্তর মধ্যে পার্থক্য বহরক্ষেত্রে লোপ পেয়েছে। জাঁতর Valor জন্য প্‌নর্জীবন প্রয়োজন । মরা গাঙে যাঁদ বান না ডাকে, তবে জাঁত এগোবে ক ভাবে? তার অর্থ কিন্তু প্‌নরাব্্‌বাত্ত নয়। প্যনরাব্বাত্ত সম্ভব নয়, পুনরাব্ণত্তর সাধনায় জাতির শান্ত ও উদ্যমের A অপব্যয় হবে। NOT শতাব্দীর TCL ভারতবর্ষ আজকার জগতে অচল। যোড়শ শতাব্দীর মোগল যুগের ভারতবর্ষকেও ফেরানো যাবে না। পুনরু- জ্জীবন ও পুনরাব্্‌বত্তির মধ্যে পার্থক্য স্পষ্ট করে তুলে ধরা হয়ান বলে আজকার ভারতবর্ষে একই WA একই সঙ্গে কুসংজ্কারবদ্ধ সাম্প্রদাঁয়কতাবাদী এবং বিপ্লবপল্থী প্রগাঁতবাদী। ফলে MTS এবং সংস্কার দুই-ই অসম্পূর্ণ? কেবলমাল্ল অন্ধ আবেগ ও গোঁড়াম আমাদের



Leave a Comment