সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা | Sahitya Sadhak Charitmala

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
৮ ঈশ্বরচন্দ্র বিস্তাসাগর সাহিত্য-শ্রেণী ১৮৩৩ খ্রীষ্টাব্বের ফেব্রুয়ারি মাসে ঈশ্বরচন্দ্র সাহিত্য-শ্রেণীতে প্রবেশ করেন। জয়গোপাল তর্কালঙ্কার এই শ্রেণীর অধ্যাপক ছিলেন | ১৮৩৩ খ্রীষ্টাৰের ফেব্রুয়ারি হইতে ১৮৩৫ Marcas জানুয়ারি মাস পর্য্যন্ত দুই বৎসর ঈশ্বরচন্দ্র সাহিত্য-শ্রেণীতে ছিলেন। এই দুই বৎসরও তিনি পূর্বের ata মাসিক ৫২ বৃত্তি পাইয়াছিলেন। সাহিত্য-শ্রেণীতে ঈশ্বরচন্দ্রকে রঘুবংশ, কুমারসম্ভব, মেঘদুত, কিরাতাঙ্জুনীয়, শিশুপালবধ, নৈযষধচরিত, শকুন্তলা, বিক্রমোর্ঝশী, বেণীসংহার, setae, মুদ্রারাক্ষস, উত্তররামচরিত, দশকুমারচরিত, steval পড়িতে হইয়াছিল | ১৮৩৪-৩৫ খ্রীষ্টাব্বের ates পরীক্ষায় ( অর্থাৎ সাহিত্য-শ্রেণীর দ্বিতীয় বৎসরের পরীক্ষায় ) প্রথম স্থান অধিকার করিয়া ঈশ্বরচন্দ্র 'সাহিত্যদর্পণ, 'কাব্যপ্রকাশ” ও দুই খণ্ড History of British India পারিতোষিক- স্বরূপ A মদনমোহনও অনুরূপ পারিতোষিক পাইয়াছিলেন। দেবনাগর হস্তাক্ষরের ay ঈশ্বরচন্দ্র একটি স্বতন্ত্র পারিতোষিক-- হিতোপদেশ ও রবিন্সনের Grammar of History পাইয়াছিলেন। অলঙ্কার-শ্রেণী ১৮৩৫ খ্রীষ্টাব্দের ফেব্রুয়ারি মাসে ঈশ্বরচন্দ্র সংস্কৃত কলেজের অলঙ্কার- শ্রেণীতে প্রবিষ্ট হন । এই শ্রেণীতে তখন প্রেমটাদ তর্কবাগীশ অধ্যাপনা করিতেন। অলঙ্কার-শ্রেণীতেও মদনমোহন ঈশ্বরচন্দ্রের সহপাঠী ছিলেন এবং উভয়েই মাসিক ৫২ বৃত্তি পাইতেন। এই শ্রেণীতে ঈশ্বরচন্দ্র এক বৎসর অধ্যয়ন করিয়াছিলেন; তাঁহাকে Ao, 'কাব্যপ্রকাশ' . ও



Leave a Comment