দেশ বিদেশের প্রেমের কাহিনী | Desh Bidesher Premer Kahini

৬ শতবর্ষের শ্রেষ্ঠ প্রেমের কাহিনী সে জটের পাক যে লেগেছে তা স্পষ্টই বুঝতে পারলাম, নিজের কথা- গুলোই সে ভাল করে গুদিয়ে বলতে পারছে না। তৰু তার সমস্যাটা যে কাল্পনিক কিছু নয় তা বুঝে সহাঙ্ভূুতির স্বরেই জিজ্ঞাস। করলাম, সর্বনাশের মুখে দাড়িয়েছ বলছ। কি সর্বনাশ তা একটু বোঝাতে পারো? পারি বোধ হয় । বিশাখা একটু চুপ করে থেকে চাপ কেমন একটু ধরা গলায় বললে, মেয়েদের জীবনে যার চেয়ে লজ্জার আর গ্লীনির আর কিছু নেই আমার সেই পদস্বলনই প্রায় অনিবার্য হয়ে উঠেছে। এমন অবস্থায় আমি পৌঁছেছি যে এ পরিণাম রোধ করবার চেষ্টাটুকু পর্যন্ত আর বোধহয় আমি করতে পারব না। কথাগুলো বলে বিশাখা আমার দিক থেকে মুখটা খানিকক্ষণ ফিরিয়ে রাখল | এরপর বেশ কয়েক মুহূর্ত সেও যেমন চুপ তেমনি আমিও | বিশাখাই প্রথম মুখ ফিরিয়ে মৃতু গলায় জিজ্ঞাসা করলে, শুনবেন আমার কথা ? বললাম, WAT) বল। বিশাখা তার এখনকার ASD বোঝাতে তার সমস্ত জীবনের গল্পই আমায় সেদিন বলেছিল | রাত বেড়েছিল । লোডশেডিং শেষ হয়ে বাড়ির ভেতরে আলো জ্বলেছিল | আমরা কিন্তু ছাদ থেকে উঠিনি। বিশাখা চলে গিয়েছিল রাত প্রায় দশটায়। তার আগে WE প্রায় আড়াই ঘণ্টা ধরে সে তার জীবনের যত খুঁটিনাটি বিবরণ দিয়েছিল এ ait পক্ষে সে সব Sater সে বিবরণের সার কথা এই যে শিক্ষা-দীক্ষ! চাল-চলনে আধুনিক যুগের সঙ্গে তাল রেখে চললেও বিশাখার যে পরিবারে জন্ম তা ভেতরে ভেতরে ETE গোঁড়৷ ও রক্ষণশীল | স্কুল থেকে কলেজ-জীবন পর্যন্ত বিশাখা তাই এক কলেজে সাতায়াত ছাড়া স্বাধীনভাবে চলাফেরা বা সমবয়সীদের সঙ্গে মেলামেশার কোন স্মথযোগ পায়নি । | wz এই বাঁধাবীধি নিয়মের জীবনেও মনে রঙ একবার একটু লেগেছিল | যার সম্বন্ধে মনে রঙ লেগেছিল তার নাম অতীশ, সে বিশাখার দাদারই এক সহপাঠী। জ্ঞাতিত্বের একটু সম্বদ্ধও তাদের পরিবারের