পরিমিতি [সংস্করণ-২] | Parimiti [Ed. 2]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
২ ' পরিমিতি | অথবা একটামাত্র, অর্থাৎ কেবল দৈর্ঘ্য বা কেবল বিস্তার, বিদ্য- মান আছে। কিন্তু গণনা করিবায় সময় আমরা দৈর্ঘ্য, বিস্তার ও বেধ এই তিনের মধ্যে একটা বা ছুইটা পরিত্যাগ করিয়া কোন বিশেষ পদার্থকে দুইটামাত্র বা একটামাত্র পরিমাণবিশিষ্ট বলিয়া বিবেচনা করিতে পারি। মনে কর এই ot চিত্রটী একটা চকোর কাষ্ঠ- খণ্ডের প্রতিক্কতি, অথবা যে কোন একটা ঘন পদার্থের প্রতিমূর্তি। মনে কর BY ইহার দৈর্ঘ্য ; Ay বিস্তার, এবং AH বেধ ৷ এক্ষণে এই তিনটী পরিমাণের একটা ত্যাগ করিয়| কেবল ছুইটা অর্থাৎ দৈর্ঘ্য ও বিস্তার গ্রহণ করা যাইতে পারে। তাহা হইলে কাণঠখওটীর একথখগঘ প্রভৃতি এক একটা ys, এক একটা সমতল হইবে । সুতরাং সমতল ক্ষেত্রের কেবল দৈর্ঘ্য ও বিস্তার ছুইটামাত্র পরি- মাণ আছে এরূপ নির্দেশ করা যায়। আবার যদি সমতল ক্ষেত্রের gen পরিমাণের মধ্যে একটা পরিত্যাগ করা যায়, অহা হইলে অপরটা অর্থাৎ উল্লিখিত চিত্রের এক একটা পার্শ্ব এক একটা রেখা হইবে । সুতরাং যাহার কেবল দৈর্ঘ্য আছে, বিস্তার ও বেধ নাই, তাহার নাম রেখা, এরূপ লক্ষণ করা গিয়া থাকে। রেখার টৈর্ঘ্য যদি এত অল্প হয়, a উহার অনুভব হয় না, তাহা হইলে রেখার প্রাস্তগুলিকে বিন্দু শবে নির্দেশ করা যায়। অর্থাৎ রেখার দৈর্ঘ্য পরিত্যাগ saat দৈর্ঘ্য বিস্ত্‌তি ofa পরিমাণবিহীন পদার্থকে বিন্দু কহা যাইতে পারে। ইহাদ্বারা স্পষ্টই প্রতীতি হইতেছে যে, বিন্দুর প্রসারণ অর্থাৎ



Leave a Comment