নিঃসঙ্গ পথিক | Nihsanga Pathik

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
ছোট ছোট ছেলেও থাকে সে ACT! তাদের মজুরী হল--যে যতটা ছাড়াতে পারল, তার কাঁঠগুলো | ওরা বলে “পাটখাঁড়” ৷ সেই পাট ধুয়ে শ্যাকয়ে গোছা বেধে দনজেদের নৌকায় বোঝাই ঁদয়ে মাঁলক-চাযষী নিজেরাই নিয়ে আসে বল্লভপুরের হাটে | এই ধরনের 'মালিকে'র AFT হাতে গোনা যায়। বাকী সব fete যাদের, তারা ফড়ে | বোঁশর ভাগ কাছাকাঁছ গ্রামের say পাঁরবারের ফালতু মান্য | পঠাঁজ বেশী art তাই নিয়ে পাটের মরসুমে কাঁণ্টং 'বাণজ্য' করতে বোরয়ে পড়েছে | 'ফড়ে' বললে তারা মনে মনে চটে, বলতে হবে “ব্যাপার” । বোলচালে SLIT Wi তারই সাহায্যে ঘর ঘর থেকে যতটা সম্ভব HSA মাল কিনে বল্লভপুুর ANG দেয়। ভোর হতেই আড়তদারের দালালরা নোকোয় গয়ে ওঠে । পাট দেখে বাছে, ভিতরে হাত OA পরখ করে, তারপর শোনা যায় মুখ ATS বলছে কেউ, ঈস, একেবারে যে আধাআঁধ বরাদ্দ মিঞা, মণে বিশ সের! রাস্তায় ব্যাঁঝ জোর ব্‌াষ্ট পড়াছল > হোগলা ঢাকা দিতে ভুলে গ্যাছ ? —“al যে বলেন কত্তা,” হেসে জবাব দেয় নোকোওয়ালা, 1বাঁচ্ট আবার হল কবে ? একেবারে ঝনঝনে শুকনো মাল ।” একটা গোছা তুলে ধরে দালালের মুখের কাছে । aad বৈঁক !'--থাক, বেশী কথা বলে লাভ নেই, দশ সের ধরে দিতে হবে! --তার চেয়ে এমনিই নিয়ে যান না। অনেক টানা-হ্যাঁচড়ার পর পাঁচে রফা হয় । মণ প্রত পাঁচ সের বেশী দিতে হইবে । পাটের দৈর্ঘ্য এবং রং নিয়েও বাদ-প্রাতবাদ, দর-কষাকাঁষ, রঙ্গ-রাঁসকতা কম চলে AT | একটা পুরো গোছা উচুতে তুলে ধরে বেশ উচ্চ কণ্ঠে বলে দালাল, পাট না TLS ঝ্যাঁটা ? চারাঁদকে হাঁসির রোল পড়ে ATA | কোনো নোঁকো থেকে শোনা যায় ব্যঙ্গের স্র--আহা, কী রং! পাট নয় তো, এক নাও সোনা ! তারপর যেন একটা মজল্যবান oar feos, এমান NST সুরে যোগ করে, এক কাম কর মিঞা ৷ কুমোরপাড়ার ঘাট জান তো ? এখানে নিয়ে যাও | সামনে কালীপু্‌জো | অনেক চুল লাগবে মা-কালীর ৷ চাই কি, সব মালটাই বিকিয়ে যাবে । ওরা দরও দেবে ভালো ! রং করার খরচ তো আর লাগবে না! পাটের মালিকও মুখের মত জবাব দিতে ছাড়ে না-বেশ, আপনার যাঁদ ALLA হয়, তাই যাবো | OUTTA আবার কী ALAC ? "ওখানে যাঁদ দ; পয়সা বেশী দস্তাঁর পান-_ ১৪



Leave a Comment