শ্রী অরবিন্দের সাবিত্রী | Sri Aurobinder Sabitri

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
৬ অরবিন্দের সাবিত্রী আলোকের বর্ণে act নিনিমেষ উদ্দীপ্ত নয়ন্‌ করিছে আহ্বান, আমার মনের জগতেও, বৃদ্ধির cece, বোধির পরিবেশেও এই অন্ধকার, এই কালো, এই সংশয়, এই বেদনা, বিরোধ বিবাদ fase) সেখানেও আমরা! কর্মক্লান্ত জীবনের দৈনন্দিন অভিজ্ঞতার থেকে চাইছি একটু আলোর রেখা, একটু বোধির দীপ্তি, একটু বিজ্ঞানের প্রভাস। এই ain বিচ্ছিনন কোন ঘটনা নয়। এই জাগরণ মহাপ্নকৃতির জগতেও চলছে, বিশ্বাতীত জগতেও সেই ধারা-মহাসতীর গর্ভ হতে জাগবেন মহাবিষ্ণ পরমশিব। fat বিশ্ব চেতনায় জাগবে। মায়ের কোলে যেন একটি অজ্ঞান শিশু বসে-সে চাইছে আশুয়, সে চাইছে বুকের AIS, সে চাইছে অস্ঞানের মাঝে একটু আলো। হ্যা, কালোর ভেদ হলো (insensibly somewhere @ breach began) তারপরেই একটু a, একটু আলো-পতনোন্মুখ কালোর বহির্বাস গেলে৷ fecw—aicata বন্যা ছড়িয়ে গেলো, ছাপিয়ে গেলো দিকে দিগম্তরে--হলো৷ এক জ্যোতির্ময় উন্মেষ ক্রুত পরিবর্তনশীল চিত্রলেখার (Rapid series of transitions) মধ্য দিয়ে কবি নিয়ে গেলেন তার সোনার তরীটিকে। বৃহদারণ্যকের Aiea যত খুলতে লাগলেন তায় ঝাপিটি-আবরণ উন্মোচনের পালা । কালের গহ্বরে, অন্ধকারের গভীরে, সীমাহীন শূন্যে, অভীপ্সার অগ্নি এসে লাগলো স্ফুলিঙ্গেষ প্রকাশ হলো একট চিন্তার কণা, জন্ম নিলে নতুন এক অনুভূতি, কাপতে লাগলো একাট হারানো স্মৃতি-_ এ যে অনেকদিনের, অনেকদূরের, বিশ্বত অতীতের পদং্বনি। এ যেন রবীন্দ্রনাথের কোন দূরের মানুষ এল যেন কাছে তিমির আড়ালে, নীরবে দাঁড়ায়ে আছে ace দোলে তার বিরহ ব্যথার মালা গোপন মিলন অম্ত গন্ধ ঢালা মনে হয় তার চরণের ধ্বনি জানি শীঅরবিশ্দের শেষের কবিতাতেও পড়ি এই কথা-_ কোন ছায়াধন প্রত্যুষের আলোতে কোন frye সায়াহের ধূসর প্রাঙ্গণে দয়িততম তুমি আসো দীপশিখা সম



Leave a Comment