For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)নত
পদাংশ। কিন্তু, ভাষার উচ্চারণের নির্দিষ্ট বিশিষ্ট রূপ শেখাবার ও শেখবার
উপায় থাকলে ভাষার মধ্যেকার ওঁপভাষিক অনৈক্য দূরিত হয়ে ভাষায় ও
সমাজজীবনে এক্য প্রতিষ্ঠিত হতে পারে |
এই উদ্দেশ্যে বাংলা ভাষার নিদর্শ উচ্চারণ-রীতির কতকগুলি লক্ষিত
বিষয়ের উল্লেখ করা যাচ্ছে।
বাঙলা ভাষা প্রধানত আর্ধ ভাঁষ!। প্রাচীন ভারতীয় att অথবা সংস্কৃত
ভাষা হতেই তার লিপি এবং বর্ণমাঁল| গৃহীত হয়েছে। কিন্তু, মূল বর্ণগুলির
উচ্চারণ সবই অবিকৃত থাকেনি । মুল বর্ণগুলির সাধারণত কয়েক রকমের
উচ্চারণ দেখা যায়) যেমন-
(>) আদি বা মূল রূপ,
(২) ate রূপ তথা পরিবতিত রূপ,
(৩) শুধু পরিবতিত রূপ।
কখনো-কখনো পদ্বের আদি, মধ্য ও অন্ত স্থান অনুযায়ী একই বর্ণের
উচ্চারণের পার্থক্য দেখা যায়। বিভিন্ন বর্ণের সাল্লিধ্যেও উচ্চারণের তরিতফাঁৎ
হয়ে থাকে।
বর্ণাহ্ত্রমে বাংলা ভাষার পদস্থ বর্ণগুলির উচ্চারণরূপের নির্দেশ দেওয়া
গেল :-_
স্বরবর্ণ
অ--অ; অচল; WaT; অমর ইত্যাদি; অ এবং ও; অনিল; অতুল ;
অমূল্য ; সমস্ত; ও প্রত্যক্ষ ; ATHTS ; প্রত্যহ; পক্ষ ; IH, রক্ষা, লক্ষ, লক্ষ্য ।
পদের মধ্যস্থিত অ-কারের য়-কার, পরে য়ে, য়ো বা ও-কারে পরিবত্তিত
হতে দেখা যায় প্রাচীন বাংলা ভাষায়; যথা,-
সাঅর ( < সাগর )_সায়র, সায়ের, সাঁয়োর, সাঁওর (> হাওর ); ঘাঅল
(< ঘাতল )-ঘায়ল, ঘায়েল; THA (<< বদন )-বয়ন? সক্ল-_-শকল্,
ACB]; অতল-_-অতল্, অতোল্ ; আপদ-_আপদ আপোদ্ |