উৎপাতের ধন চিৎপাতে | Utpater Dhan Chitpate

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
১৮ উৎপাতের ধন চিৎপাতে একজন দৈত্য বললে, “Boal চিল্লাতা কেঁউ।' লাকি উত্তর দিলে, 'ঘেউ ঘেউ।' বেলা বারোটার সময় আমরা তিনজন বাড়ি ফিরে এলুম। বড়মামা পুকুর ধারেই রয়ে গেলেন। কার ক্ষমতা ওঠায়। মাসিমার ভয় দেখালুম, তাতেও কোনও ফল হল না। হাত নেড়ে বললেন, “তোমার মাসিমাকে গিয়ে বলো, আমি হারিয়ে গেছি, এ লস্ট চাইল্ড !' মাসিমা শুনে বললেন, দাঁড়া, আমি ওই গাড়ি টুকরো টুকরো করে জলে ভাসিয়ে দেবো। বড়কত্তার বড় বাড় বেড়েছে! মেজমামা বললেন, “কী করে খুলবি?' “হাতুড়ি মেরে তাল তুবড়ে দোবো। এতবড় সাহস, বলে কিনা তোমার মাসিকে গিয়ে বলো, আমি হারিয়ে গেছি। হারাচ্ছি দীড়াও, আমাকে চেনে' না? তিন সেন্টিমিটার একটা মাছ হাতে ACH মুখে বড়মামা বাড়ি ঢুকলেন। সারাদিনের রোদে আর মাসিমার ভয়ে মুখ শুকিয়ে গেছে! ফিসফিস করে জিজ্ঞেস করলেন, 'কুসী কোথায়? “বাথরুমে চান করছেন।' “মেজাজ? WNT! বলেছেন, নিলডাউন করিয়ে রাখবেন আপনাকে, আর গাড়িটাকে খণ্ডবিখগু করে ফেলে দেবেন জলে। 'এসে কী বলেছিস?” “যা বলেছিলেন।' “ইস্‌, এখন কী হবে? কে আমাকে বাঁচাবে? মশারি ফেলে শুয়ে পড়ি। খোঁজ করলে বলবি, হাই ফিভার। তোর কাছে রসুন আছে? 'রসুন কী করবেন?” “সেই যে ছেলেবেলায় যেমন FAST (চেপে শুয়ে থাকব। দেখতে দেখতে স্বর এসে যাবে।' non বাঘাদা বটতলায় দাঁড়িয়ে বললেন 'নাঃ আপনার BS মোটামুটি ভালই তৈরি হয়েছে। এখন দরকার সাহস। বড়মামা হাসলেন, 'সাহস? পৃথিবীতে কুসীকে ছাড়া আমি কাউকে ভয় পাই না বাঘা! গাড়ির পেছনে একটা এল অক্ষর লেগে গেছে, বড়মামা লাইসেল পেয়ে গেছেন।



Leave a Comment