বাংলার বিদ্বৎসমাজ [সংস্করণ-২] | Banglar Bidwat Samaj [Ed. 2nd]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
১* বাংলার বিদ্বতসমাজ বিদ্ৎৎজনের প্রধান কাজ হল তাহলে, সমাজের চিনস্তাধারাকে পরিচালিত কর, সামাজিক নীতি আদর্শ ও Hews ব্যাখ্যা কর, বুঝিয়ে crew! mata যত স্থিতিশীল হয়, সামাজিক গড়ন যত অচলায়তনের 'মতো অটল অনড় হয়ে ওঠে, ততই বিদ্ংজনদের স্তরটি সীমাবদ্ধ ও স্মুনির্দিষ্ট হতে থাকে এবং ক্রমে বিদ্বংসমাজ একটি সামাজিক 'জাতিতে' পরিণত হয়। আদিম সমাজের জাদুকর থেকে মধ্যযুগের সমাজের পুরোহিত যাজকসম্প্রদায় ও পণ্ডিতসমাজ পর্যস্ত তার এতিহাসিক প্রমাণ পাওয়া যায়। আমাদের দেশে তাই asta ব্রাহ্মণসমাজে ও পণ্তিতসমাজে কোনো পার্থক্য ছিল না। ব্রাম্মণ” বলতে “পণ্ডিত” এবং “পণ্ডিত? বলতে “Ata? বোঝাত। বিদ্বংসমাজ যখন জাতিগত মর্ধাদ] পেতেন, তখন সমাজ্মানসের' উপর তার] সহজেই একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করতে পারতেন। তাদের নিজেদের চিস্তাধার| ও জ্ঞানবিদ্যাও ক্রমে amt ও প্রাণহীন *হয়ে উঠত। প্রতাক্ষ সমাজ-জীবনের ATH, দ্বন্দ্ব ও প্রশ্নের সঙ্গে তার ক্কোনে সম্পর্ক থাকত না। সমাজবিচ্ছিন্ন চিরায়ত বিদ্যা! ‘sale’ ও “আ্যাকাডেমিক'” হতে বাধ্য। ম্যানহাইম একে ‘monopolistic type of though’? বলেছেন। এর প্রথম বৈশিষ্ট্য হুল, ‘scholasticism’-4 পরিণতি । দ্বিতীয় বৈশিষ্ট্য হল, সমাজ-বিচ্ছিন্নতা, ম্যানহাইমের statz—‘its relative remoteness from the open conflicts of everyday life’. এই কারণেও এই জাতীয় বিদ্যা ও চিন্তাধার] ক্রমে ‘scholastix’ ও ‘academic’ হয়ে ওঠে | এই প্রমঙ্গে ম্যানহাইমের উক্তি প্রণিধেয় বলে উদ্ধৃত করছি :* This type of thought does not arise primarily from the struggle with concrete problems of life, nor from trial and error, nor from experiences in mastering nature and society, but rather much more from its own need for .systematisation, which always refers the facts which emerge in the religious as well as in other spheres of life, back to given traditional and intellectually controlled premises. চিন্তার উদ্রেক হয় awe জীবনসংগ্রাম ceca) জীবনসংগ্রাম কেবল জীবিকাসংগ্রাম নয়, একথা মনে রাখা দরকার। জীবনের ও সমাজের



Leave a Comment