For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)la/'» তন্ত্রাভিলাযীর সাধুসঙ্গ স্তরের জীব। অর্থাৎ দেহটাকেই আমি সত্তা বলে যারা ধারণা করে তারাই
সর্ববনিয় শ্রেণীর জীব-_পত্ত তার অপর নাম। তারপর পরমাপ্রকৃতে, এই চরাচর বিশ্বে সুধু কারণ বা নিয়স্তা নন, ast
ও পাতা ও বটেন । মানুষের মন ও বুদ্ধি যতদূর, যায়, বাস্তব ছাড়িয়ে কল্পনার
গতি তার যতই প্রসারিত হোক না কেন, প্রকৃতির রাজ্য ছাড়িয়ে তার
যাবার cafe নাই। সেই পরমণপ্তরূ শিব বুঝেছিলেন, আধ্যদের দেবতাবাদ
শেষ অবধি ঘুরিয়ে ফিরিয়ে সেই প্রাককৃত-গণ্ডীর মধ্যেই এনে CHATS
সেই as তিনি একেবারে সোজা প্রকৃতিকে ধরবার সোজা কোশলটি
দিয়েছিলেন যোগশাস্তের মধ্যে fer) যার লক্ষ্য হুল প্রকৃতির ate
ছাড়িয়ে চৈতন্ত-রাঙ্্যে যাওয়ার প্রবণতা লাভ। কারণ আস্থাশক্তি বা
প্রকৃতির হাতে জীবের মুক্তির চাবিকাঠি। তন্ত্রমতের শ্রেষ্ঠ এবং স্পষ্ট
অভিব্যক্তি বিবেকানন্দের একটি লাইনের মধ্যে ব্যক্ত হয়েছে, যা শুনলে
CARAT BAS] অশান্ত হয়ে উঠবেন। কিন্তু তত্বতঃ | একটি লাইন
একখানি বিরাট মহাভারতের ভাবকে প্রকাশ করেছে। আপনারা সকলেই
জানেন তার কবিতা “নাচুক তাহাতে BM", তাতে তিনি বলেছেন, “সত্য
তুমি, ষৃত্যুরূপা কালী ;-__হুখ বনমালী, তোমার মায়ায় VAN” সত্য, সত্য,
ney, আমি fares করেই বলছি, এটি Sie সত্য । বৈষ্ণব ধর্মের মধ্যে
ভগবানের কল্পনা যতই প্রসারিত হোক, মানব-মন-বুদ্ধি তার মধ্যে যতটা
নিরাপদ আশ্রয়লাভ করে জনম-জীবন সার্থক ও ধন্য করুক না কেন, কিন্তু এ
বিশাল আস্যাশক্তির অব্যক্ত মূল ভাবটি ধরবার অধিকার না হলে কৃষ্ণের
পুরুষতত্ব অজ্ঞাতই থেকে যায়। কাল্পনিক FH, প্রকৃতিই থেকে যান,__তাই
আদ্যাশক্তিকে না ধরলে সাধনকর্ম কোন উপকারেই আসে না। আর সেটি
না ধরলে জগৎ-রহস্ত, আত্ম-চৈতন্যের উদ্বোধনই ফাকা থেকে যায়। এই
আবিষ্কারের জন্যই শিব জগৎ-গুরু হয়ে আছেন। সাংখ্যের প্রকৃতিতত্ব
শিবেরষ্ইট। কপিল শৈব বা শিবভক্ত এবং শিবেরই উপাসক ছিলেন। wo মধ্যে শিব case প্রকৃতির SRT হয়েই সাধনপথে চলতে
উপদেশ করেছেন, যা সর্বজনীন, সহস্র পন্থা । ব্রহ্মা, বিষ্ণু বা Me এই
তিন আমি, স্ দ্থিষ্তি ও লয়ের দেবতার কোন একটিকে ধরলেও সেই-
প্রকৃতির অংশকেই ধরা হুল--কারণ মানব-মনের ধারণায় যে TAS
=A আদৌ প্রক্কৃতিই বুঝতে হবে। A ও CT Tite মধ্যে