গৌড়রাজমালা | Gour Rajmala

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
{ ০০৩ | পত্তিকাদিতে অনেকগুলি বছমূল্য প্রবন্ধ প্রকাশ করিয়াছিলেন। ১৩৫০ সালের বৈশাখ মাসে রাধানগরে অনুষ্টিত বঙ্গীয় সাহিত্য সম্মেলনের ১৫শ অধিবেশনে ইতিহাস শাখার সভাপতির অভিভাষণরূপে তিনি ‘gfe মন্দির ABS যে পুস্তিকা রচনা] করেন, তাহাতেও তাহার পাণ্ডিত্যের পরিচয় আছে। উহা “মানসী ও মর্মবাণী” (বৈশাখ, ১৩৩১ সাল) পত্রিকায় প্রকাশিত হইয়াছিল | রমাপ্রসাদ কলিকাতা এশিয়াটিক সোসাইটীর ফেলে) এবং কয়েক বংসর উহার কাউন্সিলের নৃতত্ব বিভাগের সেক্রিটারী ছিলেন । ১৯২৫ Moire তিনি রায় বাহাদুর” উপাধিতে ভূষিত হন। ১৯৩২ soiree রমাপ্রসাদ সরকারী কার্য হইতে অবসর গ্রহণ করেন। তিনি একবার ভারতীয় প্রাচ্যবিদ্যাসম্মেলনের অন্যতম শাখা-সভাপতি হইয়াছিলেন। ১৯৫৪ Hara fo বিশ্ব মৃতত্তব সম্মেলনে যোগদানের জন্য লগুনে যান এবং Medieval Indian Sculp- turesin the British Museum (London, 1936) সংজ্ঞক গ্রন্থ রচনা wean! বইখানি ভারতীয় মুতিকলার বিদেশীয় ছাত্রগণের মধ্যে বিশেষ সমাদর লাভ করিয়াছিল | ১৯৪২ খৃষ্টাব্দের মে মাসে রমাপ্রসাদ এলাহাবাদে যান এবং অসুস্থ হইয়৷ পড়েন । ২৮শে মে তারিখে তাহার জীবনান্ত হয়৷ (২) 'গোঁড়রাজমালা' প্রকাশের পর এই সুদীর্থকালে বহুসংখ্যক লেখ আবিষ্কৃত হইয়াছে। ইহার মধ্যে কতকগুলি মূল্যবান্‌ লেখ প্রস্তরখণ্ড বা শিলামুতিতে Bead; কিন্তু তাম্রশাসনের সংখ্যাই অধিক। এঁতিহাসিক মূল্যবত্তাতেও তাম্রশাসনসমূহেরই ABH এই সকল আবিষ্কারের ফলে অনেক নূতন ঘটনা এবং নুতন রাজ! ও রাজবংশের সন্ধান পাওয়া গিয়াছে । কোন কোন ক্ষেত্রে নূতন গবেষণার ফলে প্রাচীন মত পরিত্যাগ করার প্রয়োজন হইয়াছে। এইক্ল্প কয়েকটি বড় বড় বিষয়ের প্রতি পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্যই এই ভূমিকা ইহা 'গোঁড়রাজমালা' পাঠকগণের এতিহাসিক অনুসন্ধিংসা বৃদ্ধিতে কিছুমাত্র সাহায্য করিলে আমাদের পরিশ্রম সার্থক হইবে | ফরিদপুর জিলায় ধর্মাদিতা ও গোপচন্জ্রের যে তাম্রশাঈনত্রয় আবিষ্কৃত হইয়াছিল, পূর্বে কেহ কেহ সেগুলিকে জাল দলিল মনে করিতেন। কিন্ত ধনাইদহ, দামোদরপুর প্রভৃতি স্থানে ও ধরণের অনেকগুলি wat



Leave a Comment