রামেন্দ্র-রচনাবলী [খণ্ড-৬] | Ramendra-rachanabali [Vol. 6]

৪ রামেন্দ্র-রচনাবলী বেগে দর্শকমগুলীর শরীরমধ্য faa অট্রালিকা-প্রাচীর ভেদ করিয়া দিগন্তে প্রসারিত হইল; কিন্তু বিস্ময়ের বিষয়; দর্শকগণের মধ্যে কাহারও তজ্জন্য কিছুমাত্র অনম্নভডবে আসিল all অথচ সামান্য তাঁড়িত shock4y এত যন্ত্রণা অনুভূত BAI’ আবার কাচ-নলের মধ্যস্থ বায়ু নিঙ্কাশিত করিয়া, তন্মধ্যে নানাবিধ বায়ু অতি সামান্য পরিমাণে পুরিয়, সেই নল TAIT যেখানে সেখানে রাখিলে কি অদ্ভুত বর্ণবিকাশ হয়, তাহা যাহারা দেখিয়াছেন, তাহারাই অনুভব করিতে পারিবেন। যে তাড়িত প্রবাহ agence ভিতর দিয়া অবাধে কিছুমাত্র অনুভূতির উৎপাদন না করিয়া চলিয়| যায়, এই নলের মধ্যস্থ অণগুগুলি তাহারই প্রভাবে উৎকট আন্দোলনে আন্দোলিত হইয়া! নানা বর্ণের আলোক উৎপন্ন করিতে থাকে । নলের সমগ্র ভিতরটা! জ্বলিয়া উঠে। ঠিক যেন ভোজবাজী | ঠিক যেন স্বপ্ন তেস্লার আবিষ্কার হইতে শেষ IS fe যেন পাওয়া যাইবে, তাহা বলা যায় না। বিজ্ঞানশাস্ত্রে যাহাদের অধিকার নাই, তাহাদিগকে বুঝানও যায় al নূতন ব্যাপার ও আশ্চর্য্য ব্যাপার, তাই উল্লেখমাত্রে নিরস্ত হইলাম । বিজ্ঞানের বর্তমান দশায় এখন আশ। মাত্র ও স্বপ্ন মাত্র । কিন্তু এমন স্থুখময় স্বপ্ন বুঝি আর বিজ্ঞানের জীবনে কখন ঘটে নাই | (সাহিত্য ও বিজ্ঞান, আবণ ও ভাদ্র, ১৩০০ ) ফটোগ্রাফি ফটোগ্রাফি বৈজ্ঞানিকের অন্যতম অসাধারণ আবিষ্কার । অসাধারণ- কেন না, ফটোগ্রাফির মাহাত্ম্যের পরিমাণ করা যায় না। সক্লের নিকট ইহার আদর। দূরকে fastest করে, অতীতকে ভবিষ্যৎ পর্য্যন্ত ধরিয়া রাখে বলিয়া মমুষাজাতি অন্তরের সহিত ফটোগ্রাফিকে শ্রদ্ধা করে। ফটোগ্রাফি যখন প্রথম বাহির হয়, তখন WH শিল্প ইহার প্রতি কটাক্ষ নিক্ষেপ করিয়৷ হাসিত। এখন ফটোগ্রাফি wy শিল্পকে হারাইয়াছে। বোধ করি, বর্তমান সময়ে ym শিল্পের মধ্যে ফটোগ্রাফিই স্থক্মমতম। বিজ্ঞানের হাতে ইহার মত SYR অস্ত্র অল্পই আছে। গত কয়েক বৎসর মধ্যে ফটোগ্রাফির অভূতপূর্ব উন্নতি ঘটিয়াছে। মানুষের চোখ য়াহা