For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)( We ) ভিতরে কোথা ও হিংসা! বা সংঘর্ষের ধ্বংসানল প্রচ্জ্বলিত হইয়া উঠে
নাই। এক সার্বজনীন সামগ্জস্তের উপর সমগ্র মানবমগুলাকে
প্রীতি ও শ্রদ্ধার বন্ধনে আবদ্ধ করিয়৷ ভারতের মুক্তিমন্ত্রে ভোগপ্পুন্ধ
জগতের জ্ঞানচক্ষু উন্মালন করিবার দিকেই কুমুদচন্দ্র চিত্তবৃত্তি ধাণ্তি
₹ইয়] দেশ বিদেশের ভেদরেখা ছাড়াইয়] গিয়াছিল। তাই কুমুদচন্দর
তাঁর দেশবাসিগণকে এই মহামানবতার শিখরে আরোহণ করিয়া
জাতি বর্ণ ও লোক নিক্বিশেষে পৃথিবাণ AeA আত্মীয়তা স্কাপন
করিতে গিয়া বলিয়াছেন, এ সাধনায় fafmets করিতে হইলে
আমাদের খবি ভাবতের প্রোজ্জ্বল দাপবর্তিক] ব্যগাত আর কি সম্বল
আছে ? ইহা লইয়াই ত ত্রম্মচারা বিবেকানন্দ ছগতসভায় ব্রনীয
শিক্ষাগুরুর পদ লাভ করিয়৷ গিয়াছেন। তাই কুমুদচন্দ বলিয়াছেন,
আধ্যধর্শকে কালণোচিত পবিনর্তন afar কর ক্ষতি নাই, কিন্তু
তাহাকে একেবারে বর্জন করিলে কি করিয়া আধ্্য সভ্যতার
বিশিষ্টতা রক্ষা করিবে? মে ব্রাহ্মণ খযিগণ জ্ঞানবলে আধয্য-
সভ্যতাকে ব্রহ্মচৈতন্ত সম্পন্ন করিয়াছিলেন, পতিত ভারতে আবরার
সেই আধ্য সভ্যতাকে পুনঃ প্রতিষ্ঠিত করিয়া জগতকে তার শিষ্মত্বে
বরণ করিয়া লইতে হইবে। ইহা যদি কর্তব্য বোধ কর তবে
সর্বাগ্রে বর্তমানের পতিত ব্রাহ্মণকে মৃত্যু হইতে রক্ষা কর। নচেৎ
চিরস্তন ধর্মকে ত্যাগ ক্রিয়া বিশিষ্টতাবর্জিত aris সভ্যতা কখনো
পাশ্চাত্য শক্তির সংঘাত ae করিতে পারিবে না-_ইহাই কুমুদচন্জের
বাণী--তার রচিত সাহিত্যের চেতনাও এই বাণীর ভিতরেই আত্ম-
'প্রকাশ করিয়াছে। ইহা শুধু মহারাজ কুমুদচন্দ্রের বাণী AT
মহাপুকুষের৷ সকলেই প্রায় এইরূপ ভবিষ্যৎ বাণী করিয়া